অভিনন্দন বার্তায় লি খে ছিয়াং বলেন, চীন ও বৃটেনের সুদীর্ঘ ইতিহাস ও উজ্জ্বল সংস্কৃতি আছে। দু'দেশের বিনিময় আগে ছিলো পূর্ব ও পশ্চিমা দেশগুলোর বিনিময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যানেল। ২০১২ সালে চীন ও বৃটেনের মধ্যে ইইউ'র যে কোনো সদস্য দেশের সঙ্গে চীনের প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সাংস্কৃতিক বিনিময় ব্যবস্থা গঠন করা হয়। শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, তথ্যমাধ্যম ও যুবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দু'দেশের মধ্যে ফলপ্রসূ বিনিময় ও সহযোগিতা চালু হয়েছে, ফলে দু'দেশের জনগণের মধ্যে ব্যাপক ও সক্রিয় প্রভাব সৃষ্টি হয়।
লি খে ছিয়াং আরো বলেন, এবারের সম্মেলন চীন-বৃটেনের সম্পর্কের আরো সুন্দর ভবিষ্যত সৃষ্টির জন্য নতুন অবদান রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
অভিনন্দন বার্তায় ক্যামেরোন বলেন, গত বছর চীন সফরকালে আমি বৃটেন ও চীনের সম্পর্কের বিশাল সম্ভাবনা স্বচক্ষে দেখেছি। বৃটেন চীনের সঙ্গে সাংস্কৃতিক বিনিময় সুসংহত করে যৌথভাবে বৃটেন ও চীনের সম্পর্কের উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ইচ্ছুক।
লিলি/টুটুল