বৈঠক থেকে সংঘর্ষ, সহিংসতা ও উস্কানিমূলক তৎপরতা এড়িয়ে চলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সেই সঙ্গে বিক্ষোভকারীরা সরকারী ভবনের দখল ছেড়ে দিয়ে অস্ত্র সমর্পণ করলে তাদের আইনের আওতায় নেয়া হবে না বলে জানানো হয়।
বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, রাশিয়া ও ইউক্রেন এক দীর্ঘ বৈঠক থেকে এসব সিদ্ধান্ত নেয়।
এদিন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রানকোইস ওঁলান্দ ও জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল, ইউরোপীয় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হার্ম্যান ভান রোমপুই চলমান ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেছেন। ফরাসি সেনা বাহিনীর জেনারেল স্টাফ সদরের উপ-মুখপাত্র এদিন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ফ্রান্স চলতি মাসের শেষে বালটিক সাগরে ৪টি রাফায়েল জঙ্গি বিমান পাঠাবে, যাতে সে অঞ্চলে ন্যাটোর বিমান প্রহরা শক্তি বাড়ানো যায়।
একই দিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, জার্মান চ্যান্সেলর ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে ফোনালাপ করেছেন। পূর্ব ইউক্রেনের পরিস্থিতি শিগগিরি শান্ত না হলে, রাশিয়াকে চড়া "মূল্য" দিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তারা।
(প্রেমা/তৌহিদ)