চীন অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করবে: চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১. চীনের সাথে প্রতিবেশি দেশগুলোর ভাল সম্পর্ক রয়েছে, ফলে পারস্পরিক সহযোগিতা ঘনিষ্ঠ হয়ে থাকে। চীনের উন্নয়ন প্রতিবেশি দেশের জন্য অনেক সুযোগ সৃষ্টি করেছে।
২. এ অঞ্চলের কিছু কিছু বিষয় নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি নতুন কিছু নয়। এখন আরো বেশি গুরুতর কারণ হচ্ছে সংশ্লিষ্ট দেশ চীনের সাথে এগে যে একমত পোষণ করেছিল এখন তারা সেটি মানছে না। যদি তারা আগের একইমতে ফিরে গিয়ে আলোচনা করে তাহলে সমস্যা নিয়ন্ত্রণ, এমনকি সবশেষে সমসা মোকাবিলা করতে পারবে। চীন খুব আন্তরিক, আলোচনা ও সংলাপের দরজা সবসময় খোলা ।
৩. এ অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট দেশ ও আন্তর্জাতিক সমাজের সার্বিকভাবে,বৈষয়িকভাবে, ন্যায়সঙ্গতভাবে এখনকার পরিস্থিতি বিবেচনা করা উচিত। পরিস্থিতি খারাপ দিকে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা ও আচরণ করবে না। বিশেষ করে এ অঞ্চলে কিছু কিছু দেশের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব আছে। তাদের কথা এবং আচরণ বিবেচনা করে সতর্ক করতে হবে।
নইলে শুধু নিজের মুখ কালো করবে এবং এ অঞ্চলের স্থিতিশিলতা নষ্ট করবে।
৪, চীনের প্রেসিটেন্ট সি চিন পিং গত বছরের সম্মেলনে 'ঘনিষ্ঠ, আন্তরিক, লাভজনক, সহিষ্ণু' ধারণা প্রকাশ করেছেন।চীনের প্রধানমন্ত্রী লি খে ছিয়াং এশিয়ার বোয়াও ফোরামে জোর দিয়ে বলেছেন যে, চীন ও এশিয়ার অন্যান দেশ একসাথে লাভজনক সম্প্রদায়,ভাগ্য সম্প্রদায়, দায়িত্ব সম্প্রদায় স্থাপন করবে।
চীন অব্যাহতভাবে প্রতিবেশি দেশগুলোর সংগে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতামূলক সম্পর্ক আরো বেশি উ্ন্নয়ন করে এ অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করবে। (আকাশ/টুটুল)