guangying
|
এমি অ্যাওয়ার্ডস ১৯৪৮ সালে আর্ট ইন্সটিটিউট অব আমেরিকান টেলিভিশনের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের রেডিও ও টিভি অনুষ্ঠানের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার হিসেবে প্রতি বছরে শ্রেষ্ঠ টিভি অনুষ্ঠান এবং নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে খ্যাতনামা শিল্পপ্রতিষ্ঠান, দল এবং ব্যক্তিকে পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে। এমি অ্যাওয়ার্ডসকে বিশ্বের সকল রেডিও ও টিভি অনুষ্ঠানের অস্কার বলে গণ্য করা হয়। এমি অ্যাওয়ার্ডস, গ্রামি, অস্কার এবং টোনি'স অ্যাওয়ার্ডস হলো যুক্তরাষ্ট্রের শিল্প ও সংস্কৃতি অঙ্গনের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ চারটা পুরস্কার।
আচ্ছা, এবারে একটু বিশ্রাম নেবো। এই ফাঁকে একসাথে একটি বাংলা গান শুনবো।
বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরণ সি আর আই লিসনার্স ক্লাবের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোঃ মঞ্জুরুল আলম রিপন তাঁর ইমেইলে লিখেছেন,
সুহৃদ লিলি আপু,
আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা রইল। আশা করি বাংলা বিভাগের সব্বাইকে নিয়ে কুশলে আছেন। আমিও ভালো আছি।
আপনাকে অতি চমৎকার একটি সংবাদ দিচ্ছি, বাংলাদেশের 'রাকিব খান' নামে একটি চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে। এ সম্পর্কিত একটি সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইটে স্থান পেয়েছে। অনুরোধ করব আলোছায়া অনুষ্ঠানে উক্ত সিনেমা নিয়ে অনুষ্ঠান করবার কেননা সিনেমার গল্পটি সবার কাছে ভালো লাগবে।
ছোট্ট রাকিবের বাস বাংলাদেশের চাঁদপুরে৷ সংসারের তাগিদেই আয়ের একটা উপায় বার করতে হয়েছিল তাকে৷ কী ছিল সেই কাজ? কী ছিল তার স্বপ্ন? এ প্রশ্নের উত্তরই রুপালি পর্দায় তুলে ধরেছেন শাহীন দিল-রিয়াজ৷ জয় করেছেন একের পর এক পুরস্কার ৷
রাকিব খান ছবির একটি দৃশ্য
আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব 'ডক্সস!'-এর 'গ্রোসে ক্লাপে' পুরস্কারের পর, এবার জার্মানির নর্থরাইন ওয়েস্টফেলিয়া রাজ্যের 'আইনে-ভেল্ট-ফিল্মপ্রাইজ' জয় করে নিল 'রাকিব খান'৷ সম্প্রতি কোলোন শহরে একটি অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে পরিচালক শাহীন দিল-রিয়াজের হাতে দেড় হাজার ইউরো মূল্যের তৃতীয় পুরস্কারটি তুলে দিলেন মন্ত্রী ড. আঙ্গেলিকা শোয়াল-ড্যুরেন৷ বললেন, ''বাংলাদেশের ছোট্ট একটা বন্দরনগরের গল্প এটি ৷ রাকিব নামের এক কিশোর সেখানে একজন 'প্রোজেকশনিস্ট'-এর কাজ করে সংসার চালাতো ৷ তারপরও কিন্তু তার মনে কোনো দুঃখ নেই ৷ বরং তার মেজাজ-মর্জি, পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক, ভাই-বোনের মধ্যকার বিরোধ – সবটাই আর পাঁচটা বাচ্চার মতোই ৷ এটা সত্যিই অভিভূত করার মতো৷''