আকাশ ছুঁতে চাই ৩২
2021-07-30 19:37:09

সংকট উত্তোরণে চাই উদ্ভাবনী চিন্তা

১. স্বর্ণজয়ী ইয়াং ছিয়ান

২. অলিম্পিকে বাংলাদেশী নারীর অংশগ্রহণ

৩. সাক্ষাৎকার: সংকট উত্তোরণে চাই উদ্ভাবনী চিন্তা

৪. গান: শিল্পী সুন ইয়ান চি

৫. সিনচিয়াংয়ে নতুন যুগের নারী

৬. ফিলিস্তিনের নারীদের জন্য রূপসজ্জা

চীন আন্তর্জাতিক বেতারের ঢাকা স্টেশন থেকে প্রচারিত আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানে আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি শান্তা মারিয়া। আমাদের অনুষ্ঠানে আমরা কথা বলি নারীর সাফল্য, সমস্যা, সংকট ও সম্ভাবনা বিষয়ে।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই রয়েছে নারীর সাফল্যের একটি খবর।

স্বর্ণজয়ী ইয়াং ছিয়ান

আকাশ ছুঁতে চাই ৩২_fororder_wen

চলমান অলিম্পিক ক্রীড়ায় টোকিওতে নিজের প্রথম অলিম্পিক অভিষেকেই বাজিমাত করলেন চীনা নারী ক্রীড়াবিদ শ্যুটার ইয়াং ছিয়ান। চীনের হয়ে টোকিও অলিম্পিকের প্রথম সোনাটি জিতেছেন তিনি।

গেল শনিবার টোকিও অলিম্পিকে তিন ইভেন্টে তিনটি স্বর্ণ পদক এবং একটি ব্রোঞ্জ জিতেছেন চীনা অ্যাথলিটরা। এদিন টোকিও আসাকা শ্যুটিং রেঞ্জে ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে রুশ ও সুইস প্রতিদ্বন্দ্বীদের হারিয়ে এ কৃতিত্ব দেখান ২১ বছর বয়সী নারী ইয়াং ছিয়ান। ইয়াং ছিয়ানের প্রথম সোনা জয়ের মধ্য দিয়ে টোকিও অলিম্পিকে চীনের শুভ সূচনা হয়েছে। তার প্রবল ইচ্ছা শক্তি তাকে কঠোর শ্যুটিং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সাধনা চালিয়ে যেতে এবং দুর্দান্ত অসুবিধা কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করেছে। এয়ার রাইফেল অলিম্পিক ইভেন্টে অ্যাথলিটদের বন্দুক ধরার সময় একইসঙ্গে কয়েক ঘণ্টার জন্য পুরোপুরি স্থির থাকতে হয়। ইয়াং ছিয়ানের অধ্যবসায়ের কারণেই তা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।

বাছাইপর্বে ষষ্ঠ স্থানে থাকা ইয়াং ফাইনালে ২৫১.৮ পয়েন্ট অর্জন করে  চীনকে টোকিওর দুর্দান্ত সূচনা এনে দেয়। ক্রীড়া বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ ফলাফলটি ভবিষ্যতের অলিম্পিক প্রতিযোগীদের জন্য একটি বড় অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে ।

সুপ্রিয় শ্রোতা, চলমান টোকিও অলিম্পিকে বাংলাদেশ দলে রয়েছেন দু’জন নারী ক্রীড়াবিদ। বাংলাদেশ দলের পক্ষে এর আগেও অংশ নিয়েছেন অনেক কৃতী নারী। অলিম্পিক আসরে বাংলাদেশের নারীদের অংশগ্রহণ  সম্পর্কে বিস্তারিত প্রতিবেদন শুনুন।

অলিম্পিকে বাংলাদেশী নারীদের অংশগ্রহণ

অলিম্পিকে বাংলাদেশী নারীদের অংশগ্রহণ

অলিম্পিকে বাংলাদেশী নারীদের অংশগ্রহণ

২৪ শে জুলাই থেকে জাপানের রাজধানী টোকিওতে বসেছে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ২৯তম আসর। ৯ আগস্ট পর্যন্ত জমজমাট পরিবেশে চলবে এই আয়োজন। বাংলাদেশের  স্বাধীনতার পর ১৯৭২সালে মিউনিখ অলিম্পিক গেমসে বাংলাদেশের প্রথম অংশগ্রহণ থাকলেও প্রথম নারী অংশ গ্রহন করেন ১৯৯২ সালে। সেবার গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশ গ্রহণ করেন কাজী শাহানা পারভীন। অলিম্পিকে তিনিই প্রথম বাংলাদেশী নারী শ্যুটার ছিলেনমহিলাদের ১০ মিটার এয়ার রাইফেল ইভেন্টে অংশ গ্রহন করেন তিনি। এছাড়াও তিনি ১৯৯৪ এশিয়ান গেমস এবং ১৯৯৮ কমনওয়েলথ গেমসেও অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মহিলাদের লং জাম্প প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন নিলুফার ইয়াসমিন। সে বছর অলিম্পিকে তিনিই একমাত্র বাংলাদেশী নারী ক্রীড়াবিদ ছিলেন। ২০০০ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অ্যাথলিটে অংশ গ্রহন করেন ফৌজিয়া হুদা জুঁই।

অলিম্পিকে তিনি অংশ গ্রহন করেন ১০০ মিটার অ্যাথলিট প্রতিযোগিতায়। ১৯৯৮ সালে জুনিয়র মিটে তিনি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ১০০ মিটার স্প্রিন্ট ও লং জাম্পে।

২০০০ সালের অলিম্পিকে তিন নারী ক্রীড়াবিদের আরেকজন প্রতিযোগী ছিলেন সাবরিনা সুলতানা। বাংলাদেশী স্পোর্টস শ্যুটার সাবরিনা অলিম্পিকে ৫০ মিটার রাইফেল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন, যেখানে তিনি ৩৮ তম হন এবং মহিলাদের ১০ মিটার এয়ার রাইফেল ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে ৪৬তম স্থানে অবস্থান করেন।

 ২০০০, ২০০৪ ও ২০০৮ অলিম্পিকে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বকারী সাঁতারু ডলি আক্তার । এশিয়ান গেমস এবং দক্ষিণ এশীয় গেমসে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন এই ক্রীড়াবিদ।

তার বড় সাফল্য দক্ষিণ এশীয় গেমসে রৌপ্য পদক জয়। ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত বেইজিং গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ট্র্যাক এবং ফিল্ডে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন বিউটি নাজমুন নাহার।

উক্ত অলিম্পিকে তিনি ১০০ মিটার স্প্রিন্টে অংশগ্রহণ করেন এবং অষ্টম স্থান অর্জন করেন, যদিও তিনি পরের রাউন্ডে খেলার সুযোগ পান নি। মাত্র ১২.৫২ সেকেন্ডে নাজমুন নাহার ১০০ মিটার দুরত্ব অতিক্রম করেছিলেন।

 ২০১২ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাংলাদেশের পাঁচজন ক্রীড়াবিদের একমাত্র নারী ছিলেন শারমিন রত্না। মাগুরা জেলায় জন্মগ্রহণকারী বাংলাদেশের এই শ্যুটার অলিম্পিকে মহিলাদের ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে অংশগ্রহণ করেন। ৫৬ দেশের প্রতিযোগীদের মধ্যে তার অবস্থান ছিল ২৭তম ও পয়েন্ট লাভ করেন ৩৯৩। ২০২০ সালের চলতি অলিম্পিকে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশী তীরন্দাজ দিয়া সিদ্দিকি। ২০২১ সালের তীরন্দাজী বিশ্বকাপে রিকার্ভ মিশ্র দল বিভাগে রোমান সানার সাথে রৌপ্যপদক জয় করেছিলেন তিনি। লন্ডন প্রবাসী জুনায়না আহমেদ বাংলাদেশী সাঁতারু হিসেবে প্রথমবার অংশগ্রহন করেছেন অলিম্পিকে। ৩০ জুলাই তার ইভেন্ট শুরু হবে । ১৭ বছর বয়সী এই সাঁতারুও ২০১২ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়াংজুতে অনুষ্ঠিত ২০১৯ ওয়ার্ল্ড অ্যাকুয়াটিক চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। কুবার্তিনের মূলমন্ত্র- ‘জয়লাভ নয়, অংশগ্রহণই বড় কথা’ বাণীকে শ্রদ্ধা জানিয়ে ১৯৯২ সাল থেকে বিশ্ব অলিম্পিকে অংশ গ্রহন করে যাচ্ছে বাংলাদেশের নারীরা।

সংকট উত্তোরণে চাই উদ্ভাবনী চিন্তা

বিগত কয়েক দশকে বাংলাদেশের নারীর সার্বিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটেছে এবং দেশগঠনে নারী উল্লেখযোগ্য অবদানও রেখেছেন। কিন্তু করোনা মহামারীর কারণে এই উন্নয়ন অনেকটাই বাধাগ্রস্ত হয়েছে। কিভাবে এই সংকট অতিক্রম করে নারীর উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে অব্যহত রাখা যায় সে প্রসঙ্গে আজ আমরা কথা বলবো ইউএনডিপির জেন্ডার অ্যানালিস্ট শারমিন ইসলাম সুবর্ণার সঙেগ। ভার্চুয়ালি তিনি যুক্ত হচ্ছেন।

আকাশ ছুঁতে চাই ৩২_fororder_wen2

আকাশ ছুঁতে চাই ৩২_fororder_wen3

সাক্ষাৎকার:

শারমিন ইসলাম সুবর্ণা জানান আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে ইউএনডিপি কিভাবে নারীর উন্নয়নে কাজ করছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে ক্ষতি তা মোকাবেলাতেও সহায়তা কার্যক্রম চালাচ্ছে। দারিদ্র দূরীকরণেও কাজ করছেন তারা। নারী উন্নয়নে তাদের বিভিন্ন প্রকল্প রয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নে তারা কাজ করছেন। গত কয়েক দশকে বাংলাদেশে নারীর আর্থসামাজিক ক্ষমতায়নে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। তবে টেকসই উন্নয়নে আরও অনেকদূর যেতে হবে। তবে নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়ছে।কেন এটা ঘটছে সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নকে মেনে নেয়ার জন্য  এবং নারীর উন্নয়নের জন্য পুরুষকেও কিন্তু তৈরি করতে হবে। ‘নারীর চলাচল বা অংশগ্রহণ যত বাড়বে সেই ভুমিকায় তাকে মেনে নেয়ার জন্য পুরুষের মনমানসিকতাও বদলাতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘আমার মা বা শাশুড়ি চাকরি করতেন না। তাদের জীবন সংসারে সীমাবদ্ধ ছিল।’ কিন্তু আজকের নারী সমাজের সকল ক্ষেত্রে অংশ নিচ্ছেন। নারীর এই পরিবর্তিত ভূমিকা পুরুষ যেন গ্রহণ করতে পারে, ইতিবাচকভাবে চিন্তা করতে পারে, সহযোগিতামূলক মনোভাব পোষণ করতে পারে সেজন্য পুরুষের মনমানসিকতা বদলের জন্যও প্রশিক্ষণ ও কর্মশালার প্রয়োজন। সচেতনতা বৃষ্টির প্রয়োজন। কোভিড ১৯ মহামারীর কারণে নারীর অগ্রগতি অনেক বাধাগ্রস্ত হয়েছে। তার উপর গৃহস্থালি শ্রমের চাপ বেড়েছে পাশাপাশি অনেক নারী পারিবারিক সহিংসতারও শিকার হচ্ছেন। মহামারির কারণে অনেক নারী কাজ হারিয়েছেন। নানা রকম সংকট তৈরি হচ্ছে। তবে কিভাবে এই সংকট অতিক্রম করা যায় সেজন্য উদ্ভাবনী বা ইনোভেটিভ চিন্তার প্রয়োজন।

শারমিন সুবর্ণা মনে করেন, মহামারির প্রেক্ষাপটে মানুষ কিন্তু ডিজিটাল দিক থেকে অনেক অগ্রসর হয়েছে। অনেকে বাড়িতে বসে হোম অফিস করছেন। অনেক ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা অনলাইনে ব্যবসা করছেন। এটা একটা ইতিবাচক দিক। প্রান্তিক নারীদেরও কিভাবে এই প্রযুক্তির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায় সেটাই এখন ভেবে দেখার বিষয়। উদ্ভাবনী চিন্তা, কার্যকর পরিকল্পনা এবং পরিকল্পনাগুলোর যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সংকট উত্তোরণ করতে হবে।

সুপ্রিয় শ্রোতা এখন শুনবেন শিল্পী সুন ইয়ান চির কণ্ঠে একটি চীনা গান। গানটি প্রেমভিত্তিক।

আকাশ ছুঁতে চাই ৩২_fororder_wen4

সুপ্রিয় শ্রোতা,  চীনের উইগুর স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চল  সিনচিয়াংয়ে নারীরা বর্তমানে এগিয়ে যাচ্ছেন নতুন জীবনের পথে। তারা শিক্ষিত হচ্ছেন, বেছে নিচ্ছেন বিভিন্ন পেশা। এমনি একজন নারী মারজিয়া মালিক। শুনুন তার জীবনের গল্প। 

সিনচিয়াংয়ে নতুন যুগের নারী

আকাশ ছুঁতে চাই ৩২_fororder_wen6

আকাশ ছুঁতে চাই ৩২_fororder_wen5

চীনের উইগুর স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চল সিনচিয়াংয়ের নারী মারজিয়া মালিক। উসু শহরে বাস করেন তিনি। মারজিয়া মালিক উসুর ম্যাটারনিটি অ্যান্ড চাইল্ড হেলথ কেয়ার হাসপাতালের মেডিকেল প্রশাসনিক বিভাগের পরিচালক।একজন চিকিৎসক হিসেবে নিজের কাজের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান ও নিবেদিত মারজিয়া। তার বিভাগের প্রতিটি রোগী যেন যথাযথ চিকিৎসা ও যত্ন পায় সেটি নিশ্চিত করেছেন। বিশেষ করে গর্ভবতী নারীদের প্রতি তিনি অত্যন্ত মনোযোগী। তার হাতে যখন নতুন শিশুর জন্ম হয় তখন  আনন্দে মন ভরে ওঠে তার। প্রসূতি ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবার পাশাপাশি এই হাসপাতালে বিনামূল্যে নারীদের আরও অন্যান্য সমস্যার চিকিৎসা দেয়া হয়।

কাজই তার আনন্দের উৎস। স্বামী ও দুই ছেলেকে নিয়ে তার সুখের সংসার। বললেন, ‘আমি পরিবারের কাছ থেকে অনেক সহযোগিতা ও সমর্থন পাই। নিজের পেশাগত জীবনের সাফল্য এবং পরিবারের শান্তিই আমার সুখী জীবনের মূল বিষয়।’

তার ছেলেরা বেশ প্রতিভাবান। তারা ভালো গান গাইতে পারে যা শিখেছে মারজিয়ার স্বামী মাশহাতের কাছ থেকে। মারজিয়া বলেন, ‘আমি চাই আমার সন্তানরা প্রতিভার বিকাশ ঘটাক। ছুটির দিনে তাদের আমি সময় দেই।’ডা. মারজিয়া মালিক সিনচিয়াংয়ের নতুন যুগের শিক্ষিত সুখী মুসলিম নারীদের প্রতীক। 

সুপ্রিয় শ্রোতা এবারে একটি ব্যতিক্রমী খবর। যুদ্ধের ভয়াবহতার মধ্যেও কিভাবে একজন নারী তার উদ্ভাবনী চিন্তা ও পেশাগত দক্ষতায় সাফল্যলাভ করেছেন শুনুন সেই গল্প।

ফিলিস্তিনের নারীদের জন্য রূপসজ্জা

আকাশ ছুঁতে চাই ৩২_fororder_wen8

আকাশ ছুঁতে চাই ৩২_fororder_wen7

মেকআপ আর্টিস্ট সাহার আহমাদ। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে আরোপিত বিভিন্ন বিধিনিষেধের মধ্যে ফিলিস্তিনের নারীদের জন্য কিছু করার অনুপ্রেরণা পান তিনি। তিনি সিদ্ধান্ত নেন ইসরায়েলি সামরিক সেনাদের জন্য যেসব মেয়েদের ঘর থেকে বের হতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাদের তিনি ক্লায়েন্ট বানাবেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে গোলাপি ও কালো রঙের একটি মিনিবাসে করে গ্লিটার নামে পরিচিত ‘পথে বিউটি’ এ স্লোগানে যাত্রা শুরু করেন। এই মিনিবাসেই সব উপকরণ নিয়ে সাহার ছুটে বেড়াচ্ছেন এপার ওপার। সম্প্রতি চালু হওয়া পোর্টেবল হেয়ার এবং বিউটি স্যালুনটি ব্রাইডসহ নানা ভাবে মেয়েদের রূপ সজ্জিত করে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।

 

প্রিয় শ্রোতা আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে পৌছে গেছি আমরা। অনুষ্ঠানটি কেমন লাগলো তা জানাতে ভুলবেন না কিন্তু। আমাদের অনুষ্ঠান আপনারা সবসময় শুনতে পাবেন, ঢাকায় এফ এম ১০২ এবং চট্টগ্রামে এফ এম ৯০ মেগাহার্টজে এবং অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজে। জেনে নিন আমাদের ইমেইল অ্যাডরেস, cmg.bangla@gmail.com আমাদের ফেসবুক পেজ facebook.com/CRIbangla এবং facebook.com/CMGbangla এবংআমাদের সাক্ষাৎকারগুলো ইউটিউবে দেখতে পাবেন। youtube.com/CMGbangla. আজ এ পর্যন্তই। সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন। আবার কথা হবে। চাই চিয়েন।

সার্বিক  সম্পাদনা: ইয়ু কুয়াং ইউয়ে আনন্দী

লেখা, গ্রন্থনা ও উপস্থাপনা: শান্তা মারিয়া

স্বর্ণজয়ী ইয়াং ছিয়ান এবং ফিলিস্তিনের নারীদের জন্য রূপসজ্জা বিষয়ক প্রতিবেদন: রওজায়ে জাবিদা ঐশী

অলিম্পিকে বাংলাদেশী নারীদের অংশগ্রহণ বিষয়ক প্রতিবেদন: হোসনে মোবারক সৌরভ

সিনচিয়াংয়ে নতুন যুগের নারী বিষয়ক প্রতিবেদন: শান্তা মারিয়া

অডিও সম্পাদনা:  রওজায়ে জাবিদা ঐশী