এপ্রিল ৩: শাংহাই সহযোগিতা সংস্থার মহাসচিব ভ্লাদিমির ইমামোভিচ নোরোভ এবং চীনে নিযুক্ত বেলারুশ, নেপাল, পাকিস্তান ও রাশিয়াসহ ২১টি দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকসহ প্রায় ৩০জনেরও বেশি ব্যক্তি সিনচিয়াংয়ের উরুমুছি, কাশি ও আখ্যসুসহ বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয় অর্থনীতির উন্নয়ন, জীবন-জীবিকার অবস্থা, প্রাকৃতিক পরিবেশ উন্নয়ন, নাগরিকদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করা-সহ বিভিন্ন বিষয়ে তাঁরা খোঁজ-খবর নেন। সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থা দমনে চীন সরকারের প্রচেষ্টার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন তারা।
চীনে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত মইন হক বলেন, আমরা সিনচিয়াংয়ে সন্ত্রাসদমন ও চরমপন্থা দূরীকরণের সংগ্রাম নিয়ে একটি প্রদর্শনী দেখেছি। এর মাধ্যমে সিনচিয়াংয়ের ইতিহাস জানতে পেরেছি। আমরা চীন সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে সন্ত্রাস রোধ করতে চাই।
চীনে ইরানের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মাদ কেশাভারজাদেহ বলেন, আমরা স্থানীয় জনগণকে মসজিদে ইবাদত করতে দেখেছি। সিনচিয়াং-সংক্রান্ত পশ্চিমা গণমাধ্যমের প্রচারের কোনো ভিত্তি ও প্রমাণ নেই। স্বচক্ষে সিনচিয়াংয়ের সবকিছু দেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চীনের অন্য জায়গার সঙ্গে সিনচিয়াংয়ের বেশি পার্থক্য আমি দেখি নি। (লিলি/তৌহিদ/শুয়েই)