অধিবেশনে ২০৩৫ সালের মধ্যে সমাজতান্ত্রিক আধুনিকীকরণ অর্জনের দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যকে সামনে রেখে আলোচনা করা হয়। এতে বলা হয়, ভবিষ্যতে দেশের অর্থনৈতিক শক্তি, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত শক্তি এবং সামগ্রিক জাতীয় শক্তি অনেক বাড়বে; অর্থনীতির আকার এবং নগর ও গ্রামীণ বাসিন্দাদের মাথাপিছু আয় একটি নতুন স্তরে পৌঁছাবে; একটি আধুনিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে; মূলত জাতীয় শাসনব্যবস্থার আধুনিকীকরণ হবে ও তাতে জনগণ সমানভাবে অংশগ্রহণ করবে; একটি সাংস্কৃতিক শক্তিশালী দেশ, শিক্ষার শক্তিশালী দেশ, প্রতিভার শক্তিশালী দেশ, খেলাধুলার শক্তিশালী দেশ ও স্বাস্থ্যকর চীন নির্মাণ করা হবে; কার্বন নিঃসরণ সর্বোচ্চে পৌঁছানোর পর ধীরে ধীরে কমিয়ে আনা হবে; বাইরের বিশ্বে উন্মুক্তকরণের একটি নতুন প্যাটার্ন গঠন করা হবে; আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রে নতুন সুবিধা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করা হবে; এবং মাথাপিছু জিডিপি মাঝারিভাবে উন্নত দেশগুলির পর্যায়ে উন্নীত করা হবে। (জিনিয়া/আলিম/শুয়েই)