ত্রয়োদশ পাঁচসালা পরিকল্পনা বাস্তবায়নকালে চীন জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা জোরদার করেছে, জরুরি সংক্রামক রোগ সময়মতো নিয়ন্ত্রণে রাখার সক্ষমতা অর্জন করেছে, এবং জনসাধারণের জন্য নিরাপদ সুবিধাজনক চিকিত্সা সেবা নিশ্চিত করেছে। এর মধ্যে মৌলিক চিকিত্সা বীমা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে, ১ কোটি ৯০ লাখ দরিদ্র রোগীকে চিকিত্সা দেওয়া হয়েছে এবং ১ কোটি মানুষ চিকিত্সার কারণে দরিদ্র হয়ে পড়ার পর পুনরায় দারিদ্র্যমুক্ত হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রতি দশ হাজার মানুষের জন্য ডাক্তারের সংখ্যা ১.৩৮ জন থেকে বেড়ে ২.৬১ জনে দাঁড়িয়েছে। প্রতি হাজার মানুষের জন্য হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা ৫.১১টি থেকে বেড়ে ৬.৩টি তে দাঁড়িয়েছে।
তিনি জানান, ত্রয়োদশ পাঁচসালা পরিকল্পনা বাস্তবায়নকালে চীনকে এইচ১এন১ ফ্লু, এইচ৭এন৯, ইবোলা ইত্যাদি জরুরি অবস্থা মোকাবিলা করতে হয়েছে। এবারের করোনাভাইরাস মহামারিও অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে। চীনের মোকাবিলাব্যবস্থা মোটামুটি কার্যকর, তারপরও কিছু দুর্বলতা দেখা দিয়েছে। পরবর্তীতে চীন এসব দুর্বলতা কাটিয়ে উঠবে এবং জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে জোরদার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (ইয়াং/আলিম/ফেই)