মুখপাত্র বলেন, সংস্থাটি বরাবরই চীন সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য সৃষ্টি করে। সংস্থাটি দীর্ঘসময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা, কূটনীতি ও অস্ত্র ব্যবসায়ীদের আর্থিক সমর্থনে চলছে। সংস্থাটি চীন-বিরোধী বিভিন্ন মিথ্যাচার সৃষ্টি করতে আগ্রহী।
মুখপাত্র বলেন, সংস্থা থেকে প্রকাশিত চীন সম্পর্কিত রিপোর্টের কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই। এটি একাডেমিক সংস্থার পেশাদারী নৈতিকতার লঙ্ঘন। এএসআইপি'র রিপোর্টের তথ্যসূত্র যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি সংস্থা। তাদের রিপোর্টে সিনচিয়াংয়ে ৩৮০টি আটক কেন্দ্র আছে- এমন অপবাদ আরোপ করা হয়েছে। আসলে তা স্থানীয় সরকারি ভবন ও আদালত ভবন। কিন্তু সংস্থাটি সিনচিয়াংয়ে বিভিন্ন ভবনকে কারাগার হিসেবে উল্লেখ করে চীনের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছে।
মুখপাত্র বলেন, চীন বিশ্বাস করে, ভবিষ্যতে সবাই স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য বুঝতে পারবে এবং মিথ্যাচারকারীদের প্রতিরোধ করবে।
(শুয়েই/তৌহিদ/লিলি)