উ ইউয়ে বিন বলেন, আমরা সর্বপ্রথম বিশ্বকে ভাইরাসের জিনের গঠন জানিয়েছি। যা নভেল করোনাভাইরাস নিয়ে বিভিন্ন দেশের রিএজেন্ট কিট ও টিকা গবেষণার সুযোগ তৈরি করেছে। ভাইরাসের জিনোম ক্রম প্রকাশের ১৪ দিনের মধ্যে নিউক্লিক অ্যাসিড রিএজেন্ট গবেষণা কাজ সম্পন্ন হয় এবং তা বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমানে চীনের সনাক্তকারী রিএজেন্ট মহামারী প্রতিরোধের বিভিন্ন পরীক্ষার চাহিদা পূরণ করতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
টিকার গবেষণা প্রসঙ্গে উ ইউয়ে বিন বলেন, আমরা নিরাপত্তা ও কার্যকারিতার ভিত্তিতে বিজ্ঞানসম্মত ও সুশৃঙ্খলভাবে টিকা গবেষণার কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। বর্তমানে চীনের ৫ ধরনের ১৩টি নভেল করোনাভাইরাসের টিকার মানবদেহে পরীক্ষা করা হচ্ছে। এর মধ্যে ৪টি টিকার তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু হয়েছে।
(লিলি/তৌহিদ/শুয়েই)