উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, কর্মসংস্থান ও জনগণের জীনবযাপনের ক্ষেত্রে চীনের নিশ্চয়তা নীতি কার্যকর হচ্ছে। প্রথম তিন প্রান্তিকে নতুন কর্মসংস্থানের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৯০ হাজার। যা মোটামুটি পুরো বছরের লক্ষ্য পূরণ করেছে। জনগণের আয় বাড়ছে। প্রথম তিন প্রান্তিকে জনগণের মাথাপিছু আয় ০.৬ শতাংশ বেড়েছে। বলা যায়, মহামারি প্রতিরোধ, জনগণের জীবন ও স্বাস্থ্য রক্ষার সঙ্গে সঙ্গে চীন শিল্প প্রতিষ্ঠান ও দুর্বল গোষ্ঠীকে সাহায্য প্রদানের পরিমাণ জোরদার করেছে।
পরবর্তীতে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের প্রবণতা বজায় থাকবে। বাজারের আস্থাও বেড়েছে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক গোষ্ঠী হিসেবে চীনের অর্থনীতির ধাপে ধাপে পুনরুদ্ধার বিশ্বের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল অনুমান করে যে, আগামী বছর চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৮.২ শতাংশ হবে।
বলা যায়, চীনা অর্থনীতির ইতিবাচক উন্নয়নের প্রবণতা পরিবর্তন হয় নি। চীন মহামারি প্রতিরোধ করার সঙ্গে সংস্কার ও উন্মুক্তকরণকে সম্প্রসারণ করবে, অর্থনীতির উচ্চ মানের উন্নয়নকে জোরদার করবে এবং বিশ্ব অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে অবদান রাখবে।
(শুয়েই/তৌহিদ/লিলি)