প্রেসিডেন্টপদে প্রার্থী ৫ জন। সারা দেশে মোট ৫১৩৪টি ভোটকেন্দ্র ভোটগ্রহণ হয়। স্থানীয় সময় রোববার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৫টায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ৩৫ হাজার পুলিশ ও সৈনিক মোতায়েন করা হয়। নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য কয়েকটি আমেরিকান দেশ পর্যবেক্ষক পাঠায়।
দেশটির সংবিধান অনুযায়ী, যে প্রার্থী প্রথম দফায় প্রদত্ত ভোটের ৫০ শতাংশ বা বেশি পাবেন তিনি নির্বাচিত হবেন। তবে কোনো প্রার্থী প্রদত্ত ভোটের ৪০ শতাংশ পেলে এবং দ্বিতীয় প্রার্থী থেকে ১০ শতাংশ বেশি ভোট পেলেও নির্বাচিত হবেন। তা না হলে, সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া দুই প্রার্থীর মধ্যে দ্বিতীয় দফা ভোটযুদ্ধ হবে।
নির্বাচনের আগের জনমত জরিপ অনুসারে, সাবেক অর্থমন্ত্রী লুইস আরস এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট কার্লোস মেসা যথাক্রমে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন।
এদিকে, দেশের সুপ্রিম কোর্ট জানায়, ভোটের গণনা সঠিক রাখার জন্য ভোটদানের ৭ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হবে।
(ইয়াং/আলিম/তান)