চলতি বছরের জাতীয় দিবস এবং মধ্য শরৎ উৎসবের ছুটি হল মহামারি নিয়ন্ত্রণের পর প্রথম 'সোনালি সপ্তাহ'। বিভিন্ন সুবিধাজনক উপাদান কাজে লাগিয়ে, দেশের যোগাযোগ, হোটেল ও রেস্তরাঁ, দর্শনীয় স্থানসহ বিভিন্ন খাত পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। ভ্রমণ ও আত্মীয়স্বজনদের দেখতে পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে, এর ফলে দ্রুত গতির ট্রেনে ভ্রমণ, শহরের আশেপাশে ভ্রমণ এবং শপিং মলে কেনাকাটার বাজার অনেক সমৃদ্ধ হয়েছে।
চীনের 'মেইথুয়ান' ওয়েসবাইটের গতকাল (বৃহস্পতিবার) এক রিপোর্টে জানায়, ছুটির দিনে খাদ্য, ভ্রমণসহ বিভিন্ন খাতের ব্যবসা পুরোপুরিভাবে স্বাভাবিক হয়েছে। দেশে ভ্রমণ ও ভোগ্যের দিক থেকে বেইজিং, শাংহাই, ছেংতু, সিআন ও ছুংছিং শহর প্রথম স্থানে রয়েছে।
এখন বিদেশে ভ্রমণ যায় না। তবে, লোকজন বিভিন্ন দেশের খাবার খেতে অনেক আগ্রহী। ছুটির দিনে রেস্তরাঁর অর্ডার চলতি বছরের ১ মে শ্রম দিবসের ছুটির চেয়ে ৭৮.৪ শতাংশ বেড়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার খাবার, দক্ষিণ কোরিয়ার খাবার, মধ্যপ্রাচ্যের খাবার এবং জাপানি খাবারের অর্ডার গত বছরের জাতীয় দিবসের ছুটির চেয়ে পৃথক পৃথকভাবে ৪২.৮ শতাংশ, ৩৬.২ শতাংশ, ৩০ শতাংশ এবং ২২.৩ শতাংশ বেড়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চলতি বছরের জাতীয় দিবস ও মধ্য শরৎ উৎসবের ছুটির দিনে, লোকজনের ভ্রমণ ও ভোগের আস্থা অনেক জোরদার হয়েছে। ছুটির আগের চেয়ে ছুটির দিনে লোকজনের ভোগের পরিমাণ অনেক বেড়েছে।
(শুয়েই/তৌহিদ/লিলি)