ঘোষণায় বলা হয়, অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার তুলনায় জাতিসংঘের বৈধতা, প্রভাব ও শক্তি বেশি। এখানে বহুপক্ষবাদ ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার তাত্পর্য তুলে ধরা হয়।
ঘোষণায় সার্বিকভাবে 'টেকসই উন্নয়ন কর্মসূচি ২০৩০' বাস্তবায়ন এবং সব দেশকে 'প্যারিস চুক্তিতে' নির্ধারিত গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনের পরিমান ঠিক রাখার আহ্বান জানানো হয়। ঘোষণায় জোর দিয়ে বলা হয়, শান্তিপূর্ণ পদ্ধতিতে সমস্যা সমাধান করা, জাতিসংঘ সনদ অনুসরণ করা, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সংশ্লিষ্ট প্রস্তাব মেনে চলা, এবং অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্রবিস্তারবিরোধী চুক্তি খুব গুরুত্বপূর্ণ।
তা ছাড়া, ঘোষণায় সকল ক্ষেত্রে লিঙ্গ সমতা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আরও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়। বর্ণবাদ, অসহিংসতা ইত্যাদি সমস্যার সমাধানের ওপরও গুরুত্বারোপ করা হয়। ঘোষণায় বলা হয়, বিভিন্ন দেশের মধ্যে ডিজিটাল সহযোগিতা জোরদার করা এবং জাতিসংঘের সংস্কারও করা উচিত। (ইয়াং/আলিম/ছাই)