ওয়াং চি হুয়া বলেন, গত এক বছরে দু'দেশ এ কাজ করেছে। চুক্তি স্বাক্ষর হলেও বাস্তব অগ্রগতি অর্জন করার জন্য আরও চেষ্টা করা দরকার। লাশাকাই বিশেষ অঞ্চল চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের আওতায় চলমান বেশ কয়েকটি প্রকল্পের অন্যতম। শিল্প খাতে সহযোগিতা ওই করিডোর-সংক্রান্ত সহযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। তাই দু'দেশ এ প্রকল্পে খুব গুরুত্ব দেয়।
বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ সম্পর্কে ওয়াং চি হুয়া বলেন, পাকিস্তান ২০১২ সালে 'বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আইন' প্রণয়ন করে। এতে বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণে সুবিধা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আরও অনেক কাজ রয়ে গেছে। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে ব্যবসায়ীদের আকর্ষণের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। পরবর্তীতে পাক সরকারের সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠান খাতে যোগাযোগ করা হবে। এ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠিত হলে চীন, পাকিস্তান ও অন্যান্য দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো সেখানে কাজ করতে পারবে।
ওয়াং চি হুয়া আরও বলেন, এ বিশেষ অঞ্চল প্রতিষ্ঠা স্থানীয় অর্থনীতি উন্নয়নে সহায়ক হবে। কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, দারিদ্র্যবিমোচন এবং রপ্তানি বৃদ্ধিসহ নানা ক্ষেত্রে অবদান রাখবে এ প্রকল্প।
(রুবি/তৌহিদ/আকাশ)