চীনা মুখপাত্র চাও লি চিয়ান গতকাল (বৃহস্পতিবার) বেইজিংয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, পম্পেওর মন্তব্য বাস্তবতা উপেক্ষা করে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে। তার লক্ষ্য চীন ও সংশ্লিষ্ট দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নষ্ট করা, তার অভিপ্রায় খুব অশুভ।
তিনি বলেন, চীনের নৌকা আইন অনুসারে কাজ করে এবং স্বাভাবিকভাবে ভিএমএস ব্যবহার করে প্রতি ঘণ্টা পর পর নিজের অবস্থান জানায়। দক্ষিণপূর্ব প্রশান্ত মহাসাগর সব দেশের জেলের কাজ করার জায়গা। চীন ছাড়া অন্য দেশের নৌকাও সেখানে কাজ করে। সংশ্লিষ্ট মৎস্য ব্যবস্থাপনা সংস্থার প্রকাশিত অবৈধ ও অনিয়ন্ত্রিত নৌকার তালিকায় একটি চীনা নৌকাও ছিলো না।
গত ১ জুন চীন জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর ও সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ-পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের দূর-সমুদ্রে স্বায়ত্তশাসিত ফিশিং ও স্থগিত নীতি পালন করার ঘোষণা দেয়। এ নীতি ইকুয়েডরসহ প্রতিবেশী দেশ ও সংগঠনের সমর্থন পেয়েছে।
তিনি আরো বলেন, চীন ও ইকুয়েডর অনেক দিন ধরে পারস্পরিক সম্মান ও পরামর্শের ভিত্তিতে মৎস্য নিয়ে যোগাযোগ ও তথ্য বিনিময়ের ব্যবস্থা অনুসরণ করে আসছে। দু'দেশের সম্পর্ক তৃতীয় পক্ষের ইচ্ছায় প্রভাবিত হবে না।
(ইয়াং/তৌহিদ/রুবি)