বন্ধুরা, শুনছিলেন সংগীত গ্রুপ 'আনইউছিবিং' 'লাল পাহাড়ের ফুল' শীর্ষক গান। ২০১৩ সালে দু'জন শিল্পী সিসিটিভি'র একটি সংগীত প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান লাভ করেন। ২০১৪ সালে গ্রুপটি প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করে। ২০০৬ সালে আন জিং ছিবিংয়ের সঙ্গে বেইজিংয়ে আসেন। দু'জন প্রথমে রাতে পাবে গান গাইতেন। ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে দু'জন বেইজিংয়ের ফাংশান এলাকায় আয়োজিত 'ছাংইয়াং সংগীত উত্সবে' অংশ নেন। দু'জনের সংগীতে লোকসংগীতের বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। এখন শোনাবো তাঁদের কন্ঠে 'তিন বছর, তিন দিন' শীর্ষক গান। গানটি ২০১১ সালে রিলিজ হয়। দু'জন গানটির সুর রচনা করেছেন। আশা করি, বন্ধুরা গানটি পছন্দ করবেন।
বন্ধুরা, শুনছিলেন সংগীত গ্রুপ আনইউছিবিং'র 'তিন বছর, তিন দিন' শীর্ষক গান। ২০১০ সালে দু'জন লোকসংগীত পরিবেশনায় অংশ নেন। একই বছরের নভেম্বরে দু'জন কয়েক বার লোকসংগীত ট্যুর পরিবেশনায় অংশ নেন। ২০১১ সালের ২৮ মে দু'জন শেনইয়াংয়ে বিশেষ পরিবেশনায় অংশ নেন। ২০১১ সালের জুলাই মাসে দু'জন সংগীত প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। ৩০ নভেম্বরে দু'জন টিভি কেন্দ্রের টিভি শোতে অংশ নেন। ১১ ডিসেম্বরে দু'জন কনসার্ট আয়োজন করেন। এখন শোনাবো তাঁদের কন্ঠে 'ওহ, চাই' শীর্ষক গান। গানটি ২০১১ সালে রিলিজ হয়। আশা করি, বন্ধুরা গানটি পছন্দ করবেন।
বন্ধুরা, শুনছিলেন সংগীত গ্রুপ আনইউছিবিংয়ের 'ওহ, চাই' শীর্ষক গান। ২০১২ সালের ১২ জানুয়ারি দু'জন সিসিটিভি'র আয়োজিত এক সংগীত প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান পান। এরপর দু'জন বিভিন্ন সংগীত প্রতিযোগিতায় পুরস্কার লাভ করেন এবং বিভিন্ন টিভি শোতে অংশ নেন। এছাড়াও দু'জন বিভিন্ন গণকল্যাণমূলক অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন। এখন শোনাবো তাঁদের কন্ঠে 'সূর্যমুখী ফুল' শীর্ষক গান। গানটি ২০১৩ সালে রিলিজ হয়। দু'জন গানটির কথা লিখেছেন এবং সুর রচনা করেছেন। গানটি তাঁদের প্রথম অ্যালবামে অন্তর্ভুক্ত হয়। চলুন, আমরা গানটি শুনবো।
বন্ধুরা, শুনছিলেন সংগীত গ্রুপ আনইউছিবিংয়ের 'সূর্যমুখী ফুল' শীর্ষক গান। গ্রুপটি জনপ্রিয় হওয়ার আগে দু'জনের জীবন অনেক কঠিন ছিল। তখন দু'জনের কোনো আয় ছিল না। কিন্তু সংগীত রচনা করতে থাকেন তারা। দু'জন সবচেয়ে কঠিন সময়ে 'সূর্যমুখী ফুল' শীর্ষক গান লিখেছেন। গানটি বাজারে প্রবেশ করার পর দু'জন হঠাৎ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। গানটি চীনের ইন্টারনেটের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে জনপ্রিয় হয়। এখন শোনাবো তাঁদের কন্ঠে 'যৌতুক' শীর্ষক গান। গানটি ২০১২ সালে রিলিজ হয়। দু'জন গানটির কথা লিখেছেন এবং সুর রচনা করেছেন। চলুন, আমরা গানটি শুনবো।
বন্ধুরা, শুনছিলেন সংগীত গ্রুপ আনইউছিবিংয়ের 'যৌতুক' শীর্ষক গান। এখন শোনাবো তাঁদের কন্ঠে 'সুখী জন্মস্থান' শীর্ষক গান। এ গানটিও দু'জনের নিজেদের লেখা গান। গানটিতে লোকসংগীত ও লোকতসংস্কৃতির ছোঁয়া দেখা যায়। গানটিতে ফসল তোলার সুখ ও আনন্দ বর্ণনা করা হয়েছে। গানটির কথা সহজ, কিন্তু সুন্দর। গানটিতে বলা হয়েছে: বাইরে যাওয়ার পথ কতো দীর্ঘ, কিন্তু জন্মস্থানের খাবার ভুলে যেতে পারি না। আমার প্রিয় মেয়ে জন্মস্থানে থাকে। নদীর তীরে গান গাইছি। নৌকা, তুমি কথায় যাচ্ছো? আমাকে নিয়ে যাও। আমি নদী কতো লম্বা দেখতে চাই। আমাকে নিয়ে যাও, আমি দু'তীরের দৃশ্য দেখতে চাই।
চলুন, আমরা গানটি শুনবো।
প্রিয় শ্রোতা, এতোক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আমাদের অনুষ্ঠানে আপনারা কোনো পছন্দের গান শুনতে চান, তাহলে জানাবেন। আমাদের ই-মেইল ঠিকানা ben@cri.com.cn। আর আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা caiyue@cri.com.cn। 'গানের অনুরোধ' আমার নিজস্ব ই-মেইল ঠিকানায় পাঠালে ভালো হয়। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিন, একই সময়ে আবারও আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। চাই চিয়ান। (ছাই/আলিম/রুবি)