২০০৬ সালে ২৪ বছর বয়সী মিজিগে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে জন্মস্থানে ফিরে যান। পশুপালকরা তাঁকে গ্রামটির প্রধান নির্বাচন করে।
২০০৯ সালে মিজিগে'র উদ্যোগে সমবায় প্রতিষ্ঠিত হয়। গ্রামটির ১৮টি পরিবারের পশু ও চারণভূমি পুনরায় বিন্যাস করা হয়। সে বছর সমবায় পশুপালকদের গড় আয় দশ হাজার ইউয়ান ছাড়িয়ে যায়।
২০১৩ সালে মিজিগে সমবায় খাতে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেন। তাঁরা গোচারণ ছাড়াও দুধ পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও জাতিগত হস্তশিল্প পণ্য উত্পাদনের শিল্প শুরু করেন। স্থানীয় বাসিন্দা মাদাম সাইহান ছিমুগে বলেন, এ ধরণের উত্পাদন শিল্প উন্নয়নের পাশাপাশি আমাদের আয় বেড়েছে।
সমবায় উন্নয়নের পাশাপাশি পশুপালকরা পর্যটন শিল্প উন্নয়নের চেষ্টা করেন। পর্যটকরা এখানে বৈশিষ্ট্যময় তৃণভূমি দেখতে আসেন। পর্যটকরা তৃণভূমির সংস্কৃতি জানতে পারেন।
পর্যটক মিস্টার চাও বলেন, এখানে মঙ্গোলীয় জাতির সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারি। এখানে মানুষ ও প্রকৃতির সম্প্রীতিময় যোগাযোগ অনুভব করতে পারি। আমার মনে হয়, এখানে ভ্রমণ করে অনেক কিছু শিখতে পারি।
উল্লেখ্য, গত বছর সমবায়ের নতুন আয় ছিল ১.৫ লাখ ইউয়ান। মিজিগে'র নেতৃত্বে স্থানীয় বাসিন্দা প্রকৃতি সুরক্ষা, সংস্কার উত্তরাধিকার ও অভিন্নভাবে ধনী হতে পারবেন।