১৯৮৪ সালে থিয়ান চেনের প্রথম অ্যালবাম 'সুন্দর উপসাগর' প্রকাশিত হয়। একই বছর তিনি অন্য একটি সঙ্গীত কোম্পানীর সঙ্গে 'ছোট ফুল' নামের অ্যালবামও রেকর্ড করেন।
১৯৮৫ সালে থিয়ান চেনের তৃতীয় অ্যালবাম 'মোনিকা' বাজারে আসে।
১৯৯৬ সালের মে মাসে, থিয়ান চেনের অ্যালবাম 'থিয়ান চেন' প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।
১৯৯৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, থিয়ান চেন চীনের কেন্দ্রীয় টেলিভিশন সিসিটিভি'র বসন্ত উত্সবের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মঞ্চে উঠে '১৯৯৭ সাল' গানটি পরিবেশন করেন। একই বছরের নভেম্বর মাসে তাঁর আরেকটি অ্যালবাম 'প্রকৃতি' রিলিজ হয়।
১৯৯৮ সালের জুলাই মাসে থিয়ান চেন জাপানে গিয়ে সঙ্গীতানুষ্ঠানে অংশ নেন। ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি থিয়ান চেন আবারও চীনের সিসিটিভি'র বসন্ত উত্সবের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন। একই বছরের ১৫ জুলাই থিয়ান চেন চীনের শেন ইয়াং শহরে কনসার্ট আয়োজন করেন।
২০০০ সালের ২০ জুলাই থিয়ান চেনের আরেকটি অ্যালবাম 'বিষ্ময়কর' বাজারে আসে। একই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে থিয়ান চেন চীনের হংকং বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলে গিয়ে চতুর্থ বেইজিং-কুয়াংচৌ-হংকং ম্যান্ডারিন ভাষার সঙ্গীত অনুষ্ঠানে অংশ নেন। একই বছরের ডিসেম্বর মাসে তিনি নববর্ষের জন্য আয়োজিত সঙ্গীতানুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন।
২০০১ সালের ২৯ জুলাই, থিয়ান চেন চীনের জি নান শহরে আরেকটি কনসার্ট আয়োজন করেন। ২০০১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে থিয়ান চেনের অ্যালবাম 'অশেষ ভালোবাসা' প্রকাশিত হয়।
২০০১ সালে থিয়ান চেন সেই বছর চীনের ক্রীড়া পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন। একই বছরের মার্চ মাসে থিয়ান চেন চীনের সু চৌ শহরে কনসার্ট আয়োজন করেন।
২০০৫ সালের ১৫ জুন, থিয়ান চেনের অ্যালবাম '৩৮.৫ ডিগ্রি' লিজ হয়। একই বছরের জুন মাসে, থিয়ান চেন বেইজিংয়ে আয়োজিত এক গণকল্যাণমূলক কনসার্টে অংশ নেন।
২০০৮ সালের ২০ অগাস্ট, থিয়ান চেন বেইজিং অলিম্পিক গেমসের জন্য আয়োজিত 'বেইজিং তোমাকে স্বাগতম' নামে কনসার্টে অংশ নিয়ে গান পরিবেশন করেন।
২০১০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর, থিয়ান চেন অষ্টম চায়না গোল্ডেন ইগল টিভি আর্ট ফেস্টিভালের পুরস্কারপ্রদান অনুষ্ঠান China Golden Eagle TV Art Festival-এ অংশ নেন এবং 'রংধনু' শীর্ষক গান পরিবেশন করেন। (ফেই/আলিম)