এ কার্যালয় চক্ষুবিজ্ঞান ক্ষেত্রের একটি উচ্চ মানের থিঙ্ক ট্যাংক প্রতিষ্ঠা করবে এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রতিভাধর ব্যক্তিদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগের প্লাটফর্ম সৃষ্টি করবে।
এশিয়া কার্যালয়ের পরবর্তী পরিকল্পনা হলো, একটি 'চক্ষুবিজ্ঞান বিষয়ক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চিকিত্সা প্রযুক্তি গবেষণা ও ব্যবহার উপাত্ত কেন্দ্র' প্রতিষ্ঠান করা।
উল্লেখ্য, এশিয়া ও আফ্রিকা চক্ষুবিজ্ঞান সমিতি ১৯৫৮ সালে মিসরে প্রতিষ্ঠিত হয়। (ইয়াং/আলিম/ফেই)