প্রবন্ধে বলা হয়, গত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকে চীনে মার্কিন রাষ্ট্রদূত জে স্টেপেলটন রয় বলেছিলেন, চিন্তাভাবনা না-করে চীনের প্রতি আক্রমণাত্মক আচরণ করা মারাত্মক ভুল। যুক্তরাষ্ট্রের অনেক মিত্র চীনের সঙ্গে বড় আকারের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য করে থাকে।
প্রবন্ধে বলা হয়, বিগত ২০ বছরে বিশ্ব অর্থনীতির উন্নয়নে চীনের অবদান সবচেয়ে বেশি। চীনে যুক্তরাষ্ট্রের রফতানি দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে ও পাচ্ছে। পম্পেও নিজেও স্বীকার করেছেন যে, বর্তমানের চীনা অর্থনীতির সঙ্গে মার্কিন ও বৈশ্বিক অর্থনীতির গভীর সংযোগ রয়েছে। তবে তিনি মনে করেন, চীন যুক্তরাষ্ট্রের ওপর বেশি নির্ভরশীল। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক মৌলিক পণ্য চীন থেকে আমদানি করতে হয়।
প্রবন্ধে আরও বলা হয়, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ট ক্যাম্পবেল এই মর্মে পূর্বাভাস দিয়েছেন যে, আগামী দশ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিতে চীন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করবে। তবে, বর্তমানে চীন সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি 'এক অস্বাভাবিক প্রতিযোগিতা ও দ্বন্দ্বের সম্পর্কের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, যা হয়তো অপ্রত্যাশিত ফল দেবে'।
(তুহিনা/আলিম/ছাই)