রিপোর্টে বলা হয়, দেশব্যাপী লকডাউন ২১ জুলাই পর্যন্ত বলবত থাকবে। তাই নেপালের পর্যটন খাতে ক্ষয়ক্ষতির মূল্য ৪০ বিলিয়ন বা ৩৩.৫ কোটি মার্কিন ডলার হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। নেপালের হোটেল ও এয়ারলাইন শিল্প দেউলিয়া হতে বসেছে বলেও রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে নেপালের সরকার ১০ জুন থেকে কিছু কিছু ক্ষেত্রে লকডাউন আংশিক তুলে নেওয়া শুরু করে। তবে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক যাত্রীবাহী ফ্লাইট বন্ধ থাকায় পর্যটন শিল্প পুনরুদ্ধারে তেমন সুবিধা করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
চলতি বছর নেপালে আন্তর্জাতিক পর্যটকের সংখ্যা ২০১৯ সালের অর্ধেকেরও কম হবে বলে পর্যটন শিল্পের সংশ্লিষ্টরা অনুমান করছেন।
এদিকে, বর্তমানে নেপালে নভেল করোনাভাইরাস মহামারীর অবস্থা খুবই গুরুতর। দেশটির স্বাস্থ্য ও লোকসংখ্যা মন্ত্রণালয়ের শুক্রবার প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বিগত ২৪ ঘন্টায় দেশটিতে নতুন করে ৭৪০ জন কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হন। সব মিলিয়ে দেশটিতে মোট ১৫২৫৯ লোক আক্রান্ত হয়েছেন। (লিলি/আলিম/শুয়ে)