তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র একদিনে হংকংয়ে চীনের জাতীয় নিরাপত্তা আইন কার্যকর করার বিরোধিতা করে, অন্যদিকে নিজের তথাকথিত নিরাপত্তা আইন অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা চালায়। এতে দেশটির ডাকাতির চিন্তা ও দ্বৈত মানদণ্ড প্রতিফলিত হয়।
তিনি আরও জানান, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর হামলার পর যুক্তরাষ্ট্র 'প্যাট্রিয়ট বিল' কার্যকর করে। ওই বিল অনুযায়ী মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জনগণের ওপর নজরদারির অধিকার দেওয়া হয়। কেবল স্পর্শকাতর বিষয়ই নয়, মার্কিন আইন প্রয়োগকারীরা বিমান ও নৌবন্দরসহ নানা স্থানে জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র নিজে সন্ত্রাসদমনে বিল গ্রহণ করতে পারলে, বিশ্বের অন্যান্য দেশ সন্ত্রাসদমনে কেন আইন প্রণয়ন করতে পারবে না!
কিয়ানি বলেন, হংকংয়ে জাতীয় আইন প্রবর্তন হংকংয়ের স্বাধীনতা সীমিত করবে না; বরং সেখানে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে পারবে।
(রুবি/তৌহিদ/শিশির)