সি চিন পিং বলেন, করোনাভাইরাসের মহামারি শুরুর পর তাঁদের তৃতীয় দফা ফোনালাপ হচ্ছে। এটি দু'দেশের উচ্চ মানের রাজনৈতিক আস্থা ও ঘনিষ্ঠ কৌশলগত বিনিময়ের প্রতিফলন। করোনাভাইরাস ইস্যুতে জার্মানি সবসময় ন্যায়সঙ্গত ও বিজ্ঞানসম্মত মনোভাব পোষণ করায় চীন এর প্রশংসা করে। চীন জার্মানির সঙ্গে যৌথভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাজকে সমর্থন করতে, জি-টোয়েন্টিসহ বিভিন্ন কাঠামোয় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এগিয়ে নিতে, আফ্রিকার করোনাভাইরাসের প্রতিরোধে সমর্থন দিতে এবং বিশ্বের গণস্বাস্থ্য নিরাপত্তা রক্ষায় অবদান রাখতে চায়।
সি চিন পিং বলেন, চীনা অর্থনীতির স্থিতিশীল উন্নয়নের প্রবণতা পরিবর্তন হয় নি। চীন দৃঢ়ভাবে উন্মুক্তকরণ এগিয়ে নেবে, বিশ্বের সঙ্গে সহযোগিতা সম্প্রসারণ করবে। চীন অব্যাহতভাবে জার্মান শিল্প প্রতিষ্ঠানের পুঁজি বিনিয়োগের জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করবে।
মার্কেল বলেন, চীনের দুই অধিবেশনে অর্থনীতি ও সমাজ উন্নয়নে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, জার্মানি তাতে গুরুত্ব দেয়। চীনের সঙ্গে ভাইরাস প্রতিরোধের পাশাপাশি অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করা এবং দু'দেশের অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ করতে ইচ্ছুক তাঁর দেশ।
(শুয়েই/তৌহিদ/লিলি)