তবে তাদের এসব কথা একেবারেই বাজে কথা। হংকং হলো চীনের হংকং এবং জাতীয় নিরাপত্তা সুরক্ষার জন্য আইন প্রণয়ন করা হলো আন্তর্জাতিক সমাজের প্রচলিত নিয়ম। ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার শিকার হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে গভীরভাবে ভাবতে শুরু করে। তাই তারা জাতীয় নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট কঠোর আইন প্রণয়ন করেছে। যেকোনো এক দেশের জন্য জাতীয় নিরাপত্তা সুরক্ষা করা কেন্দ্রীয় স্বার্থের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এবং এতে দর কষাকষির জায়গা নেই।
মার্কিন রাজনীতিবিদদের কর্মকাণ্ড থেকে প্রমাণিত হয় যে, তারা হংকংয়ের স্বার্থের জন্য নয়, বরং হংকংয়ে বিশৃঙ্খল সৃষ্টি করতে অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। কোভিড-১৯ রোগে তাদের ব্যর্থতা ঢাকতে হংকং ইস্যুর ওপর জনগণের দৃষ্টি সরানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছেন তারা। হংকংয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে চীনের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করাও তাদের অন্যতম লক্ষ্য।
হংকংসংশ্লিষ্ট জাতীয় নিরাপত্তা আইনের খসড়া প্রস্তাব নিয়ে পশ্চিমা রাজনীতিকরা যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন, তার প্রধান কারণ হলো তারা উদ্বিগ্ন এই ভেবে যে, হংকং ইস্যুতে আইন পূর্ণাঙ্গ করে তোলার পর এতে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ আর থাকবে না। হংকংয়ের অজুহাতে চীনকে দমন করার স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবে। (লিলি/আলিম/জিনিয়া)