ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে আফগানিস্তানে প্রথম আক্রান্ত ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া যায়। এর পর থেকে আফগান সরকার দেশের বিভিন্ন কারফিউ জারি করে; ফার্মেসি ও খাবারের দোকান ছাড়া বাকি দোকানপাট বন্ধ করে দেয়। সরকার নাগরিকদের বাড়িতে থাকতে এবং বাইরে যাওয়া কমাতেও অনুরোধ করে। আফগানিস্তানের জনস্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুমান করেছে যে, কঠোর এন্টি-মহামারী ব্যবস্থা ছাড়া ৮০ শতাংশ আফগান নাগরিক নভেল করোনারভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে।
এদিকে, এপ্রিলের শুরু থেকে চীন সরকার আফগানিস্তানে চার দফায় এন্টি-মহামারী সামগ্রী পাঠায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বিশ্বব্যাংক এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাও আফগানিস্তানকে সহায়তা দিয়েছে। (জিনিয়া/আলিম/শুয়েই)