তিনি বলেন, 'এক অঞ্চল, এক পথ' সহযোগিতার ওপর মহামারীর নেতিবাচক প্রভাব অস্থায়ী এবং আংশিক। মহামারী শেষ হবার পর যৌথভাবে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ বাস্তবায়নের গতি আরও দ্রুত হবে।
ওয়াং ই আরও বলেন, মহামারীর পর চীন পাশ্বর্বর্তী দেশগুলোর সঙ্গে 'সুস্থ রেশমপথের' নির্মাণ কাজ এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং সময়মতো 'এক অঞ্চল, এক পথের' উচ্চ পর্যায়ের ভিডিও-সম্মেলনের আয়োজন করবে, যাতে আরো ভালোভাবে বিভিন্ন দেশের জনগণের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সুরক্ষা করা যায়। চীন 'ডিজিটাল রেশমপথের' নির্মাণকাজ এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং বিভিন্ন দেশের অর্থনীতির উন্নয়নে আরও বেশি সুযোগ সৃষ্টি করবে।
উল্লেখ্য, মহামারীর সময় 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগসংশ্লিষ্ট অনেক অবকাঠামো এবং প্রকল্প মহামারী প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। (লিলি/আলিম/শুয়ে)