ওয়াং ই বলেন, মহামারীর প্রাদুর্ভাবের পর প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এবং ভ্লাদিমির পুতিন বহুবার একে অপরের সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধান রাষসমূহের মধ্যে চীন এবং রাশিয়া উচ্চ পর্যায়ের কৌশলগত যোগাযোগ বজায় রেখে আসছে। কোনো কোনো দেশের ভিত্তিহীন অপবাদের সম্মুখীন হয়ে দেশ দুটি পরস্পরকে সমর্থন করে এসেছে। এতে দু'দেশের উচ্চ পর্যায়ের কৌশলগত সমম্বয় ও সহযোগিতা প্রতিফলিত হয়।
ওয়াং ই আরও বলেন, চীন রাশিয়ার সঙ্গে হাতে হাত রেখে সংকটকে সুযোগে রূপান্তর করতে, জ্বালানিসহ ঐতিহ্যবাহী ক্ষেত্রের সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে, 'চীন-রাশিয়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৃজনশীলতার বর্ষ' আয়োজন করতে, এবং ই-কমার্স, জৈব চিকিত্সা ও ঔষুধ ও ক্লাউড অর্থনীতিসহ নবোদিত ক্ষেত্রের সহযোগিতা দ্রুততর করতে ইচ্ছুক।
চীন এবং রাশিয়া একে অপরের পাশে দাঁড়িয়ে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা চালালে বিশ্বের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হবে এবং আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার কার্যকরভাবে সুনিশ্চিত হবে বলে ওয়াং ই আশা প্রকাশ করেন। (লিলি/আলিম/শুয়ে)