জর্জিয়ায় লুগার গবেষণাগারে হয়তো 'মারাত্মক পরীক্ষা' চলছে।
২০১৮ সালে জর্জিয়া যুক্তরাষ্ট্রকে ওই ল্যাব নিয়ে তদন্তের তাগিদ দেয়।
মার্কিন ম্যারিল্যান্ডে অবস্থিত ফোর্ট ডেট্রিক ল্যাব। এ ল্যাব ইবোলাসহ দশ ধরনেরও বেশি মারাত্মক ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া গবেষণা করছে।
২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে গবেষণাগারটি বন্ধ হয়ে যায়। এমন গোপন সামরিক জীববিজ্ঞান ল্যাব বিশ্বের ২৫টি দেশে ছাড়িয়ে আছে। সেসব ল্যাব যুক্তরাষ্ট্র পরিচালনা করে। যুক্তরাষ্ট্রের আসল লক্ষ্য কী? জৈব রাসায়নিক অস্ত্র গবেষণা? মারাত্মক ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা?
জাতিসংঘের 'জৈব রাসায়নিক অস্ত্র রোধবিষয়ক চুক্তিতে' স্বাক্ষর করেছে ১৮৩টি দেশ। তবে যুক্তরাষ্ট্র এতে স্বাক্ষর করে না। দেশটির প্রকাশ্য ল্যাবগুলোর কারণে দশ হাজাররেও বেশি মানুষ নানা হুমকিতে পড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক তদন্ত গ্রহণের সাহস রাখে কি?
জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন দেশের নেটিজেনদের দাবি, জৈব রাসায়নিক হুমকি দূর করতে যৌথভাবে মার্কিন ২০০টি গোপন গবেষণাগার চিহ্নিত করা হোক; যাতে বিশ্ববাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।
(রুবি/তৌহিদ/শিশির)