তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশে মহামারীর অবস্থা ভিন্ন বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিভিন্ন দেশের প্রতি সতর্ক হয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেয়। বর্তমানে সবচেয়ে গুরুতর আক্রান্ত দেশেও অ্যান্টিবডিযুক্ত লোকের অনুপাত ২০ শতাংশ হয়নি। অধিকাংশ জায়গায় ১০ শতাংশও হয়নি। তার মানে বিশ্বের বেশিরভাগ অংশে জনসংখ্যা এখনও আক্রান্ত হতে পারে। এ অবস্থায় সকল দেশকে সনাক্তকরণ, বিচ্ছিন্নকরণ, সনাক্তকরণ ও বিচ্ছিন্নকরণসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। তা ছাড়া, নার্সিংহোম, শরণার্থী শিবির এবং অন্যান্য জায়গার দুর্বল জনগোষ্ঠীগুলোর প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত।
তিনি জানান, হু ইতোমধ্যে বিশ্বের ১২০টিরও বেশি দেশে চিকিত্সা-সামগ্রী পাঠিয়েছে এবং ২৬ লাখ স্বাস্থ্যকর্মীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে।
তিনি বলেন, এবারের সাধারণ সম্মেলনে অনেক দেশের শীর্ষনেতারা হু'কে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন। তিনি সারা বিশ্বের প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য যথাসময়ে অতীতের অভিজ্ঞতা মূল্যায়ন করার আহ্বান জানান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এবারের মহামারী প্রমাণ করেছে যে, আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দরকার। (স্বর্ণা/আলিম/ছাই)