ভাষণে সি চিন পিং বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে কঠিন জনস্বাস্থ্যবিষয়ক দুর্যোগ। এটি মোকাবিলা করতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জনগণ সাহসের সঙ্গে পরস্পর সহযোগিতা চালিয়ে যাচ্ছেন। চীন মানুষকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে উন্মুক্তকরণ, স্বচ্ছতা ও দায়িত্বশীল মনোভাব নিয়ে মানবজাতির অভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট কমিউনিটি গঠনের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এভাবে দেশের জনগণের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য রক্ষার পাশাপাশি বিশ্বের জনস্বাস্থ্য খাতে নিজের দায়িত্ব পালন করেছে চীন।
সি চিন পিং বলেন, কোভিড-১৯ এখনও সংক্রমিত হচ্ছে। প্রতিরোধকাজ এখনও শিথিল করা যায় না। সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারি প্রতিরোধকাজ জোরদারের লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি প্রস্তাবও দেন সি চিন পিং। তিনি বলেন, সবার উচিত কোভিড-১৯ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ জোরদার করা, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্বের ভূমিকা, আফ্রিকান দেশগুলোকে সমর্থন দেওয়া, বিশ্বের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা জোরদারের পাশাপাশি আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন পুনরুদ্ধার করা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানো।
(রুবি/তৌহিদ)