চীন ক্যাপিটাল মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ইনস্টিটিউট অফ মাইক্রোবায়োলজি, চাইনিজ একাডেমি অফ সায়েন্সেস, তিয়ানজিন ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল বায়োটেকনোলজি, চাইনিজ একাডেমি অফ সায়েন্সেস, শেনজেন থার্ড পিপলস হাসপাতাল এবং অন্যান্য ইউনিট এই গবেষণায় অংশ নেয়। গবেষকরা কোভিড-১৯ আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হওয়া রোগীদের রক্ত থেকে এমন চারটি অ্যান্টিবডি বিচ্ছিন্ন করেন। পরে পরীক্ষায় দেখায যায়, এই চারটি অ্যান্টিবডির কোভিড-১৯ ভাইরাসকে নিস্ক্রিয় করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। এর মধ্যে বি-৩৮ ও এইচ-৪ নামক দুটি অ্যান্টিবডি কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি কার্যকর।
গবেষকদের সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে যে, এ দুটি অ্যান্টিবডি কোভিড-১৯ প্রতিরোধক ওষুধ ও ভ্যাকসিনে ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। (স্বর্ণা/আলিম/ছাই)