ডিজিটাল পড়ার পদ্ধতি ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হচ্ছে। একসময় ডিজিটাল পঠন খুব একটা জনপ্রিয় ছিল না। আমাদের ডিজিটাল পঠন এবং ঐতিহ্যবাহী কাগজের বই পাঠের মধ্যে বিপরীত সম্পর্ক তৈরি করা উচিত নয়, তবে পড়ার দক্ষতা উন্নত করার জন্য এবং সবার জন্য বই পড়া প্রচারে ইতিবাচক সুবিধা দিতে হবে। ওমনিমিডিয়া যুগে কিছু অমূলক ও অস্বাস্থ্যকর তথ্যও ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে এটি ডিজিটাল পড়ার সমস্যা নয়, প্রকাশকের পর্যালোচনা করার ক্ষমতা এবং পাঠকের বৈষম্যমূলক দক্ষতার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ।
গ্রন্থাগারের মতো ডিজিটাল ক্ষেত্রে এই পরিষেবার মৌলিক বিষয় পরিবর্তন হবে না।
যেমন, কাগজ ও ডিজিটাল সংস্করণের মতো সুস্পষ্ট জ্ঞান জনসাধারণকে সরবরাহ করা এবং মানব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও প্রসারে জোর দেওয়া। ডিজিটাল যুগে, লাইব্রেরিগুলিতে তথ্যের সমান অ্যাক্সেসের ক্ষেত্রে জনগণের অধিকার রক্ষার দায়িত্ব ও শর্তাবলী যোগ করতে হবে।