চীনের এসব সম্পাদকীয়র বরাত দিয়ে সিএনএন, বিবিসি, ফ্রান্স ২৪ টেলিভিশন, ইতালির রেডিও ও টেলিভিশন কোম্পানিসহ ১০০টিরও বেশি গণমাধ্যম বিভিন্ন খবর প্রচার করেছে।
সিএনএন চীনা গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে গত ১-৩ মে টানা নয় দফায় খবর প্রকাশ করে। এক সম্পাদকীয়তে বলা হয়, রাজনৈতিক ভাইরাস ছড়িয়ে মাইক পম্পেও নিজেকে মানবজাতির শত্রু বানিয়েছেন।
মার্কিন ওয়াল স্ট্রিটের ওয়েবসাইটে গত ৪ মে এক প্রবন্ধে বলা হয়, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও চীনের গবেষণাগার থেকে করোনাভাইরাস আসার অভিযোগ করেছেন। চীনা গণমাধ্যম তার প্রতিবাদ জানিয়েছে।
এএফপি গত ৪ মে 'চীনের গবেষণাগার থেকে করোনাসংক্রান্ত চিন্তায় পাগল মাইক পম্পেও' শিরোনামে সম্পাদকীয় প্রকাশ করে। পাশাপাশি সংস্থাটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি প্রকল্পবিষয়ক নির্বাহী কর্মকর্তা মাইক রায়ান ও মার্কিন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের উদ্ধৃতি দিয়ে জানায়, করোনা প্রকৃতিতে সৃষ্ট, মনুষ্যসৃষ্ট বা ল্যাবের উত্পাদন নয়।
রুশ পত্রিকার ওয়েবসাইটে গত ৩ মে এক প্রবন্ধে বলে, সহযোগিতা ও সংহতি মহামারি মোকাবিলার সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র। মার্কিন রাজনীতিকরা এটা উপেক্ষা করলে ইতিহাসে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হবেন।
তা ছাড়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত ও তুরস্কসহ অনেক দেশের প্রধান গণমাধ্যম সম্পাদকীয়র বরাত দিয়ে প্রবন্ধ প্রকাশ করেছে।
(রুবি/তৌহিদ/শিশির)