তিনি বলেন, সামগ্রিক পরিকল্পনা না-থাকার কারণে বিভিন্ন মহামারী প্রতিরোধক চিকিত্সাসামগ্রীর গুরুতর অভাব দেখা দেয় এবং টিকার ব্যাপারে খুব সম্ভবত একই ধরনের অবস্থা ঘটবে। দ্রুত একটি জাতীয় পরিকল্পনার আওতায় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে ভবিষ্যতে আরও করুণ অবস্থার সৃষ্টি হবে। মার্কিন সরকারের কোনো পরিকল্পনা না-থাকা গুরুতর একটি সমস্যা।
শুনানিতে তিনি আরও বলেন, কোভিড-১৯ টিকা আগামী ১২ থেকে ১৮ মাসের মধ্যে আবিষ্কার করা সম্ভব হবে—এমন চিন্তাভাবনা 'চরম'। যদি গবেষণার প্রক্রিয়া অতি দ্রুতগতি চলে ও সবকিছু ঠিকঠাক থাকে, তবে তা সম্ভব হতে পারে। কিন্তু অতীত অভিজ্ঞতা বলে, সবকিছু ঠিকঠাক ঘটে না।
উল্লেখ্য, ২২ এপ্রিল মার্কিন হোয়াইট হাউসের নির্দেশনা অনুসারে ডক্টর ব্রাইটিকে পদচ্যুত করা হয় এবং তাকে সরকারের অন্য বিভাগে বদলি করা হয়। ৫ মে মার্কিন ফেডারেল তদন্তকারী প্রতিষ্ঠান 'মার্কিন বিশেষ আইন উপদেষ্টা কার্যালয়ের' কাছে অভিযোগ জানায় যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সুপারিশকৃত ওষুধের পক্ষে প্রচারে বাধা দেওয়ার কারণেই তিনি পদচ্যুত হন। (সুবর্ণা/আলিম/শুয়ে ফেই ফেই)