মে মাসে সিএনএনের খবরে বলা হয়, ইতালিতে মহামারী ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ায় দেশটিতে সহায়তা দিতে চীনা চিকিত্সক ও জরুরি সহায়তা পাঠিয়েছিল।
১৪ এপ্রিল সিএনএনের একজন সাংবাদিক এক অনুষ্ঠানে বলেন, ট্রাম্প জনগণের মনোযোগ সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। চীন, ওবামা প্রশাসন, গণমাধ্যম এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হলো ট্রাম্পের বলির পাঁঠা।
২৯ এপ্রিল সিএনএনের খবরে মহামারী মোকাবিলায় চীন ও পশ্চিমা দেশগুলোর তুলনা করা হয়। প্রবন্ধে বলা হয়, মহামারী পরিস্থিতিতে চীনের পারফর্মেন্স অন্য দেশের চেয়ে ভালো। যদিও অন্যান্য দেশ বেশি সতর্কতা ও প্রস্তুতির সময় পেয়েছিল।
ভয়েস অব আমেরিকার প্রবন্ধে বলা হয়, চীনের উহানে মহামারী প্রতিরোধের ব্যবস্থা অনেকটা সফল হয়েছে। এতে হোয়াইট হাউস অভিযোগ করে যে, মার্কিন করদাতার টাকা পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রের গল্প বলে নি, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের শত্রুর কথা প্রচার করছে।
আসলে চীন নিয়ে এসব মার্কিন গণমাধ্যমের প্রচারণা কোনও প্রশংসা নয়, শুধু বাস্তবতা তুলে ধরা। তবে, এসব বাস্তবতা ট্রাম্প প্রশাসনের জন্য বিরাট চাপ সৃষ্টি করেছে। এটি তার রাগের প্রধান কারণ।
(লিলি/তৌহিদ/শুয়েই)