বর্তমান এশিয়া ও আফ্রিকায় যুবকের সংখ্যা বেশি। শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও উন্নতি হলো এসব দেশের যুবকদের অভিন্ন স্বার্থ। 'এশিয়া ও আফ্রিকার যুব অনুষ্ঠান' তাদেরকে পারস্পরিক সমঝোতা ও বোঝাপড়া এবং মৈত্রী বৃদ্ধির প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে। তাদেরকে আরো শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধ বিশ্ব গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেছিলেন, এশিয়া ও আফ্রিকার যুবকের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। দুই মহাদেশের সহযোগিতার আশা ও সুযোগ বেশি। যুবকরা হলো বিশ্বের শান্তি রক্ষা ও অভিন্ন উন্নয়ন জোরদারের গুরুত্বপূর্ণ শক্তি। দুই মহাদেশের যুবকরা বাস্তব তত্পরতার মাধ্যমে 'ঐক্য, মৈত্রী ও সহযোগিতার' বান্দুং চেতনা প্রচার ও উন্নত করছে এবং মানবজাতির শান্তি ও উন্নয়নে অবদান রাখছে।
(ছাই/তৌহিদ/ওয়াং হাইমান)