তিনি বলেন, বিশেষ কোনো দেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য বাধা সৃষ্টি করা শুধু বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার অবৈষম্যমূলক নীতির লংঘন, তা নয়; বরং জি-২০ গোষ্ঠীর ন্যায়সঙ্গত, অবৈষম্যমূলক, স্বচ্ছ ও স্থিতিশীল বাণিজ্যিক বিনিয়োগ পরিবেশনীতিরও লংঘন।
তিনি আরও বলেন, শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো বাজারের অবস্থার ভিত্তিতে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেবে। বর্তমান অর্থনৈতিক মন্দাবস্থায় সব দেশের উচিত একটি সুষ্ঠু বাণিজ্যিক পরিবেশ সৃষ্টি করা।
উল্লেখ্য, ভারতের শিল্প ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য উন্নয়ন ব্যুরো (ডিপিআইআইটি) সম্প্রতি বিদেশি পুঁজিসংক্রান্ত নতুন নীতি প্রয়োগ করেছে। নীতি অনুযায়ী, ভারতসংলগ্ন যে-কোনো দেশের বিনিয়োগকারীরা শুধু সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে বিনিয়োগ করতে পারবে। এতে চীনসহ ভারতসংলঘ্ন দেশগুলোর ভারতে বিনিয়োগ কঠিনতর হয়েছে। গত বছর ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ভারতে চীন মোট ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে। চীনের পুঁজিতে ভারতের মোবাইল, অবকাঠামো, গাড়ি ইত্যাদি শিল্পের সুষ্ঠু উন্নয়ন হয়েছে।(স্বর্ণা/আলিম/ফেই)