উহানবাসী জনাব সিয়া বলেন, 'আমি অনেক দিন ধরে বের হই নি। কোভিড-১৯ প্রতিরোধে আমরা অনেক আস্থাবান ছিলাম। এখন আমরা জয়ী হয়েছি। উহান আরও সুন্দর হবে। শহরবাসী মাদাম ছেন বলেন, উহান আগে রোগাক্রান্ত ছিল। এখন সুস্থ হয়েছে। সে আগের মতোই সুন্দর। কোভিড-১৯ শেষ হওয়ার পর সবাইকে উহান ভ্রমণে আমন্ত্রণ জানাই।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এক জরিপে জানায়, কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের প্রথম দিকে যাতায়াতের ওপর জরুরি নিষেধাজ্ঞা না দিলে উহানের বাইরে রোগীর সংখ্যা ৭ লাখ ছাড়িয়ে যেতো।
এদিকে কোভিড-১৯ বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী আইসিইউতে ভর্তি হয়েছে। আজ (বুধবার) সকাল ৬টা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৮ হাজার ছাড়িয়েছে। মারা গেছে ১২ হাজারের বেশি।
বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে আরও বেশি মানুষ চীনের পরিশ্রম ও এ লড়াইয়ের গুরুত্ব উপলব্ধি করছেন। কেনিয়ার পত্রিকার খবরে বলা হয়, চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া দ্রুত কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে। এর কারণ হলো গতি, প্রযুক্তি ও সংস্কৃতি; অর্থাত্, দ্রুত রোগী শনাক্ত করা এবং তাদের সংস্পর্শ আসা ব্যক্তিদের ওপর নজর রাখা, হাইটেক প্রযুক্তি ব্যবহার এবং কনফুসীয় চেতনায় সাধারণ মানুষের সরকারি নীতিমালা মেলে চলা।
(রুবি/তৌহিদ/শিশির)