যৌথ ঘোষণায় বলা হয়, বিভিন্ন দেশের উচিত নিজ নিজ মহামারী পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে প্রতিরোধক ব্যবস্থা নেওয়া এবং গোটা সমাজের শক্তি মহামারী প্রতিরোধে কাজে লাগানো। ইতোমধ্যেই চীনসহ কয়েকটি দেশে মহামারী প্রতিরোধক কাজে কিছু অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে, যা অন্যান্য দেশের জন্য মূল্যবান অভিজ্ঞতা। এই অগ্রগতি অন্যান্য দেশকে মহামারীর বিরুদ্ধে জয়ী হবার ব্যাপারে আশাবাদী করেছে।
ঘোষণায় বিশেষ ব্যবস্থা নিয়ে সমাজের দুর্বল গ্রুপ এবং মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে রক্ষায় এগিয়ে আসার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। ইস্যুটিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের বিরুদ্ধেও ঘোষণায় স্পষ্ট বক্তব্য আছে। এতে বলা হয়, মহামারীকে কেন্দ্র করে কোনো কোনো দেশের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার হচ্ছে, অপবাদ দেওয়া হচ্ছে, যা বন্ধ করা জরুরি। পাশাপাশি, বিভিন্ন দেশের উচিত বিদেশি প্রবাসী ও শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও অধিকার সুরক্ষা করা।
ঘোষণায় আরও বলা হয়, জাতিসংঘ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে এই ইস্যুতে নেতৃত্বের ভুমিকা পালন করতে হবে এবং জি-টোয়েন্টির কাঠামোতে সহযোগিতা জোরদার করতে হবে।
উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ মহামারীর পর বিশ্বের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এই প্রথম যৌথ ঘোষণা প্রকাশ করল। (সুবর্ণা/আলিম/শুয়ে ফেই ফেই)