সম্মেলনে সবাই মহামারীর বৈশ্বিক প্রভাব ও জি-টোয়েন্টির করণীয় নিয়ে আলোচনা করেন। সকল পক্ষ একমত হয় যে, সব দেশের উচিত একসঙ্গে জি-টোয়েন্টির নেতাদের মহামারীবিষয়ক বিশেষ শীর্ষসম্মেলনের যৌথ বিবৃতি বাস্তবায়ন করা, সহযোগিতা জোরদার করা, উন্মুক্ত আর্থ-বাণিজ্যিক নীতি চালু করা, পণ্য ও সেবার অন্তর্দেশীয় যোগাযোগ ত্বরান্বিত করা।
চীনা বাণিজ্যমন্ত্রী চোং শান সম্মেলনে বলেন, চীন বিভিন্ন পক্ষকে ৩টি প্রস্তাব দেয়: এক. মহামারী প্রতিরোধ-সামগ্রীর সরবরাহ নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং একসঙ্গে বিভিন্ন দেশের জনগণ ও চিকিত্সা-কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা; দুই. বিশ্বের শিল্প-চেইন ও সরবরাহ-চেইনের স্থিতিশীলতা রক্ষা করা; তিন. উন্মুক্ত বাজার বজায় রাখা, বহুপক্ষীয় বাণিজ্যিক ব্যবস্থা রক্ষা করা, বাণিজ্যে সংরক্ষণবাদের বিরোধিতা করা।
উল্লেখ্য, সম্মেলনে সৌদি আরব সভাপতিত্ব করে। সম্মেলনের পর বিশেষ বিবৃতি প্রকাশিত হয়। (তুহিনা/আলিম/ওয়াং হাইমান)