ফোনালাপে সি চিন পিং বলেন, বাদশাহ সালমানের সভাপতিত্বে জি-টোয়েন্টির নেতাদের বিশেষ ভিডিও শীর্ষসম্মেলন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভিন্ন পক্ষ মহামারী প্রতিরোধ ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতি স্থিতিশীল করার প্রশ্নে গুরুত্বপূর্ণ মতৈক্যে পৌঁছেছে। এর জন্য সৌদি আরবের প্রচেষ্টার জন্য চীন কৃতজ্ঞ। চীন আশা করে, সৌদি আরবের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বজায় রাখবে এবং জি-টোয়েন্টির সঙ্গে সহযোগিতা জোরদার করবে।
সি চিন পিং বলেন, চীনে মহামারী ঘটার পর সৌদি আরব সরকার ও সমাজ দ্রুত চীনকে সাহায্য করেছে, বিভিন্ন ত্রাণ-সামগ্রী পাঠিয়েছে। বর্মতানে সৌদি আরবও মহামারীর চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। চীন সৌদি আরবকে সম্ভাব্য সব ধরনের সাহায্য করবে, মহামারী প্রতিরোধের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করবে, দু'দেশের জনগণের স্বাস্থ্য ও আঞ্চলিক জনস্বাস্থ্য রক্ষা করবে। চীন সৌদি আরবের সঙ্গে পারস্পরিক রাজনৈতিক আস্থা বাড়াতে, বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা গভীরতর করতে এবং চীন-সৌদি আরব সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বর সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে ইচ্ছুক।
জবাবে বাদশাহ সালমান বলেন, চীনের শক্তিশালী পদক্ষেপ মহামারীর বিস্তার ব্যাপকভাবে ঠেকিয়েছে। চীনের সাফল্য বিশ্বকে একটি ইতিবাচক সংকেত দিয়েছে। তিনি চীনের সাহায্যের জন্য ধন্যবাদ জানান।
বাদশাহ আরও বলেন, মহামারী প্রতিরোধে চীনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে এবং জনস্বাস্থ্য ও চিকিত্সার ক্ষেত্রে দু'দেশের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানো হবে। তিনি বিশ্বাস করেন, একসঙ্গে মহামারী প্রতিরোধের পর দু'দেশের সম্পর্ক গভীরতর হবে। (তুহিনা/আলিম)