ফোনে সি চিন পিং বলেন, চীন সরকার ও জনগণ মহামারীতে আক্রান্ত ব্রাজিল ও ব্রাজিলের জনগণের পাশে আছে। চীন সবসময় মানবজাতির অভিন্ন লক্ষ্যের ধারণা অনুসরণ করে দায়িত্বশীলভাবে ভাইরাসসংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করে এসেছে এবং আন্তর্জাতিক সমাজের সঙ্গে নিজস্ব অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছে। চীন ব্রাজিলের পরিস্থিতির ওপরও গভীর নজর রাখছে। ব্রাজিলসহ ল্যাটিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় দেশসমুহের সঙ্গে চীন ভিডিও-সম্মেলনের মাধ্যমে ভাইরাস প্রতিরোধে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছে। ব্রাজিলকে চীন যথাসাধ্য সাহায্য দিতে ইচ্ছুক।
তিনি আরও বলেন, দু'দেশের মধ্যে সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ক রয়েছে। দু'দেশের উচিত পরস্পরের কেন্দ্রীয় স্বার্থকে সমর্থন করে ভাইরাস প্রতিরোধে সহযোগিতা চালানো। ব্রাজিলের সঙ্গে জি-২০ ও ব্রিক্সের কাঠামোতে সমন্বয় ও সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক চীন।
জবাবে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট বলসোনারো বলেন, ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রদত্ত সহায়তার জন্য চীনের প্রতি কৃতজ্ঞ তার দেশ। চীনের সঙ্গে মৈত্রী ও সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ক জোরদার করতে এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাঠামোতে চীনের সঙ্গে সহযোগিতা চালাতে ইচ্ছুক ব্রাজিল। (স্বর্ণা/আলিম)