উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ রোগ ছড়িয়ে পড়ার পরও চীনে বিভিন্ন বিদেশি কোম্পানির ব্যবসা প্রসারিত হচ্ছে। টোয়োটা এবং চীনের প্রথম গাড়ি উত্পাদন কোম্পানি থিয়েনচিনে বিদ্যুৎচালিত গাড়ি তৈরির কারখানা নির্মাণ করতে যাচ্ছে। কোস্টকো চীনের মূলভূভাগে দ্বিতীয় আউটলেট খুলবে। স্টারবাক্স চীনের চিয়াংসু প্রদেশের খুনশান শহরে কফি তৈরির কারখানা নির্মাণ করবে।
ভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে চীনের অর্থনীতি আবারও দ্রুতগতিতে বিকশিত হবে।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ৫০০ কোম্পানির অন্যতম, বিদ্যুৎ ও অটোমেশন প্রযুক্তি কোম্পানি এবিবির ভাইস প্রেসিডেন্ট জাং জি ছিয়াং বলেন, চীনের অর্থনীতির মজবুত ভিত্তি ও নমনীয় বিকাশের সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে এবিবি আশাবাদী।
ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি, উহান ছাড়া চীনের অন্যান্য স্থানের ৭০ শতাংশ কোম্পানি ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান ফের চালু হয়েছে। কোন কোন অঞ্চলে বিদেশি বা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান শতভাগ চালু হয়েছে।
উল্লেখ্য, বাজারের সম্ভাবনা ছাড়াও সরকারের অব্যাহত উন্মুক্তকরণ নীতি বিদেশি কোম্পানিগুলোকে বেশ কিছু সুবিধা দিচ্ছে। যেমন, গত ১ জানুয়ারি 'গণপ্রজাতন্ত্রী চীনে বিদেশি কোম্পানির বিনিয়োগ আইন' পাস হয়। এর মাধ্যমে বিদেশি কোম্পানিগুলোর বৈধ অধিকার আরও সুনিশ্চিত হবে।
(স্বর্ণা/তৌহিদ/ছাই)