ইউরোপের মহামারী-কবলিত সবচেয়ে গুরুতর দেশ হিসেবে বুধবার পর্যন্ত ইতালিতে কোভিড-১৯ রোগে অসুস্থ ছিল ১২,৪৬২জন, মারা গেছে ৮২৭জন। ইতালির প্রধানমন্ত্রী জিউসেপ্পি কন্তে সেদিন ঔষধ ও খাবারের দোকান ছাড়া গোটা দেশের সব বাণিজ্যিক তত্পরতা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন।
মহামারীর কোনও জাতীয় সীমানা নেই। চীন ইতালিকে চিকিত্সাসামগ্রীর দিয়েছে ও বুধবার সাতজন বিশেষজ্ঞের একটি দল ইতালিতে পাঠিয়েছে।
অথচ, ইতালির এ পরিস্থিতিতে এখন পর্যন্ত ইউরোপের একটি দেশও সহায়তা দেয় নি! ইইউ-তে ইতালির রাষ্ট্রদূত মৌরিজিও মাসারি মঙ্গলবার এক প্রবন্ধে বলেন, শুধু ইতালি নয়, বিশ্বে মহামারী প্রতিরোধের ক্ষেত্রে চীন বিরাট অবদান রেখেছে।
চীন ভিডিও সম্মেলনের মাধ্যমে ইইউ, আসিয়ান ও আফ্রিকান ইউনিয়ানকে চীনা চিকিত্সা পরিকল্পনা ও মহামারী প্রতিরোধের পরিকল্পনা জানিয়েছে। চীন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে অর্থ সাহায্য দিয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে মহামারী প্রতিরোধে জরুরি সামগ্রী ও যন্ত্রপাতি পাঠিয়েছে। এ ছাড়াও চীন সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে ঔষধ, টিকা ও সনাক্তকারী রিএজেন্টের ক্ষেত্রে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে।
(ছাই/তৌহিদ/ওয়াং হাইমান)