৪০ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্র 'এক চীন নীতির' ভিত্তিতে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছিল। কিন্তু বর্তমানে অন্যান্য সার্বভৌম রাষ্ট্রকে চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক সৃষ্টির ক্ষেত্রে বাধা দিচ্ছে। এটি হলো পুরোপুরি উদ্ধত আচরণ ও অপমানজনক তত্পরতা। যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানের মাধ্যমে চীনের উন্নয়ন ও চীনের একতা রোধ করতে চায়। এবারের তথাকথিত 'তাইওয়ান আইন' গুরুত্বভাবে 'এক চীন নীতি' ও 'চীন-মার্কিন তিনটি যৌথ ইস্তেহার' লঙ্ঘন করেছে।
বিশ্বের ১৮০টি দেশ চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। চীন জোর দিয়ে বলে, আকার, শক্তি বা সম্পদ নির্বিশেষে বিভিন্ন জাতির সঙ্গে সমতার নীতিতে ইতিবাচক যোগাযোগের মাধ্যমে সুবিধা ও জয় পাওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্রের কিছু রাজনীতিকের এ আচরণের অধিকার নেই এবং তারা চীনের উন্নয়নে বাধা দিতে পারবে না।
তাইওয়ান হলো চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এটি চীনের কেন্দ্রীয় স্বার্থের সঙ্গে জড়িত। যুক্তরাষ্ট্রের এতে হস্তক্ষেপের অধিকার নেই।
(ছাই/তৌহিদ/ওয়াং হাইমান)