কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়ার পর প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং কয়েকবার এ দুই ধরনের ঔষধ ব্যবহার করার কথা বলেন। চীনা স্বাস্থ্য কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বলেন, চীনা চিকিত্সা পরিকল্পনা হলো চীনা ও পশ্চিমা ঔষুধের যৌথ ফলাফল।
কোভিড-১৯ আক্রান্তদের চিকিত্সায় বিশেষ চিকিত্সা পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। সংশ্লিষ্ট বিভাগ ৩৫১জন রোগীর ওপর তা প্রয়োগ করেন। চীনা ঔষধ খাওয়ার আগে ১১২জনের শরীরের তাপমাত্রা ৩৭.৩ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়। চীনা ঔষধ খাওয়ার এক দিন পর ৫১.৮ শতাংশ রোগীর শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক হয়। ২১৪জন রোগীর কাশির লক্ষণ ছিল। চীনা ঔষধ খাওয়ার এক দিন পর ৪৬.৭ শতাংশ রোগীর কাশি শেষ হয়ে যায়। এ ছাড়া চিকিত্সা প্রক্রিয়ায় চিকিত্সক ও নার্সরা রোগীর ওপর চীনা ঔষধ প্রয়োগ করেন।
এ পর্যন্ত প্রায় পাঁচ হাজার চীনা ঔষধ চিকিত্সাকর্মী হুপেই প্রদেশে কোভিড-১৯ প্রতিরোধের কাজ করছেন।
কয়েক হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী চীনা ঔষধ উন্নত হচ্ছে। এর আগে সার্স ও এইচ১এন১ ভাইরাসের চিকিত্সায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে চীনা ঔষধ।
(ছাই/তৌহিদ/ওয়াং হাইমান)