গত ২৫ জানুয়ারি বসন্ত উত্সবের প্রথম দিন এই ভাইরাস ঠেকাতে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) কেন্দ্রীয় কমিটির পলিট ব্যুরোর স্থায়ী কমিটির সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন প্রেসিডেন্ট সি। এর মধ্য দিয়ে বিশেষ সময়পর্বে দেশীয় ব্যবস্থাপনার আলোকে অসাধারণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এরপর মাত্র ৪০ দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের নেতৃত্বে সিপিসি'র ছয়টি বিশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে এ ভাইরাস মোকাবিলাবিষয়ক গবেষণাকাজ ও দুর্বলতাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় বিষয় উল্লেখ করা হয়।
ফ্রান্সের শিক্ষার্থী ও চীন বিশেষজ্ঞ সোনিয়া ব্রেসেলার বলেন, এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি'র নিজস্ব পরিচালনা ব্যবস্থা থেকে বোঝা যায় যে, এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে চীনের জয়ী হওয়ার বিষয়ে আস্থাবান।
এ ভাইরাস ঠেকাতে বৈশ্বিক সহযোগিতা ও লড়াই দরকার। কিছু দেশে এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে ২ কোটি মার্কিন ডলার বরাদ্দ দিয়েছে চীন। চীন নিজস্ব বাস্তব তত্পরতার মাধ্যমে 'মানবজাতির অভিন্ন স্বার্থজড়িত কমিউনিটি' গড়ে তোলার ধারণা তুলে ধরেছে। এতে একটি বড় রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে ওঠে।
(ওয়াং হাইমান/তৌহিদ/ছাই)