মার্চ ৭: 'রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মানবজাতির সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র হচ্ছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, মহামারী প্রতিরোধে মানবজাতির জয়ী হওয়া বৈজ্ঞানিক উন্নয়ন ও প্রযুক্তির নব্যতাপ্রবর্তনের সঙ্গে জড়িত'। নভেল করোনাভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া মোকাবিলায় গত ২ মার্চ বেইজিংয়ে এক বৈজ্ঞানিক কর্মকাণ্ড পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেছেন চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। ভাইরাস সংক্রমণের পর, এ ভাইরাস ঠেকাতে ধারাবাহিক বৈজ্ঞানিক কর্মকাণ্ড পুরোদমে চালু করা হয়। এতে বিভিন্ন বিষয় ও বিভিন্ন খাতের চীনা বৈজ্ঞানিকদল অনেক কাজ করেন। এ ভাইরাস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ায় ক্লিনিকাল ত্রাণ ও ওষুধ, টিকা গবেষণা, পরীক্ষার প্রযুক্তি ও পণ্যসহ ৫টি চিকিত্সার বিষয় চিহ্নিত করেন কর্মীরা। এ কারণে অল্প সময়ে এতে ইতিবাচক অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের কর্মকর্তা গতকাল (শুক্রবার) বেইজিংয়ে বলেন, আগামী এপ্রিল মাসে কিছু টিকার ক্লিনিকাল গবেষণা শুরু করা হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু'র মহাপরিচালকের উপদেষ্টা সম্প্রতি চীনের সিছুয়ান প্রদেশ পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, দূরবর্তী পাহাড়ি অঞ্চলে মহামারীর তদন্তকাজে ফাইভজি প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। এর সাহায্যে সিছুয়ান প্রদেশের অন্যান্য উচ্চ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পারস্পরিক আলোচনা করা সম্ভব হয়েছে। তুর্কি শিক্ষার্থী বলেন, নভেল করোনাভাইরাস-বিরোধী লড়াইয়ে বিশ্বের কাছে চীন সরকার ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের নবোদিত বৈজ্ঞানিক দক্ষতা তুলে ধরা হয়েছে।
(ওয়াং হাইমান/তৌহিদ/ছাই)