তিনি বলেন, চীন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইইউ, আফ্রিকান ইউনিয়নসহ বিভিন্ন সংস্থা এবং দক্ষিণ কোরিয়া ও ইরানসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ প্রযুক্তিগত যোগাযোগের ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে সবাই পরস্পরের সঙ্গে তথ্য ভাগাভাগি করতে পারে এবং পরস্পরকে প্রতিরোধক সামগ্রীসহ বিভিন্ন প্রযুক্তিগত সাহায্য দিতে পারে।
তিনি আরও বলেন, পরবর্তীতে চীন অব্যাহতভাবে আন্তর্জাতিক সমাজের সঙ্গে প্রযুক্তির সহযোগিতা ও বিনিময়ের মাত্রা বাড়াবে, সময়মতো চীনের মহামারী প্রতিরোধ ও চিকিত্সার নির্দেশিকা প্রদান করবে, ভিডিও সম্মেলন ও ফোনালাপের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞাদের সঙ্গে তথ্য বিনিময় করবে, এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা ও বিনিময়ে অংশ নিতে চীনের রের্ডক্রস সোসাইটি এবং চীনের রোগনিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের বিশেষ গ্রুপকে সমর্থন করবে। (লিলি/আলিম/শুয়ে)